ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে

 দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম ‍apps 2025

ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে, এটা কোন স্বপ্ন নয় এখন বাস্তবেই পরিণত হয়েছে। ঘরে বসে ইনকাম করতে মানুষের মাঝে কে-না চায়। সবাই চায় একটু আরামদায়কভাবে ঘরে বসে কিছু একটা ইনকাম করার।

আপনি জানতে চেয়েছেন যে, ঘরে বসে কিভাবে ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে আয় করা যায়। এই পোস্টটিতে বিশদভাবে আলোচনা করে জানতে পারবো কিভাবে প্রতি মাসে ১৫০০০-২০০০০ টাকা ইনকাম করা যায়। চলুন পোস্টটি পড়ে ইনকামে নেমে পড়ি।

ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে

ঘরে বসে আয় করা এখন আর স্বপ্ন নয়। ঘরে বসে আয় করা এটি এখন বাস্তবে রূপ নিয়েছে। যারা এখনো বিশ্বাস করে না যে ঘরে বসে আয় করা যায়, তাদের জন্যই এই পোস্টটি লেখা হয়েছে। আমি আপনাকে ঘরে বসে ইনকাম করার মাধ্যম দেখাবো। সেই মাধ্যমে আপনি ঘরে বসেই অনায়াসেই মাসে ১৫০০০ থেকে ২০০০০ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। ঘরে বসে ইনকাম করার সবচাইতে সহজ উপায় হচ্ছে কনটেন্ট রাইটিং। ঘরে বসে ইনকাম করতে হলে আপনাকে আগে ব্লগার সাইটে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে।

আরোও পড়ুনঃ বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা

তারপর আপনি আপনার ব্লগে রান্না বিষয়ক, কৃষি বিষয়ক, স্বাস্থ্য বিষয়ক, ধর্মীয় বিষয়ক, ট্রাভেল বিষয়ক ও দর্শনীয় বিষয়ক ইত্যাদি বিষয়ে কনটেন্ট রাইটিং করে ঘরে বসেই টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আজকাল অনেকেই ফেসবুকের মাধ্যমে, ইউটিউব এর মাধ্যমে ও টিকটক এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করে থাকেন। আর আপনি ঘরে বসে ব্লগিংয়ে কন্টেন্ট লিখে ১৫ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকা মাসে ইনকাম করতে পারবেন।

আবার অনেকে ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স শিখে আর্টিকেল রাইটিং করে ইনকাম করছে। এছাড়াও আরো বিভিন্ন রকমের ইনকামের সাইট আছে, যা আপনার কাছে অজানা। তাই বেকার হয়ে আপনার পরিবারের কাছে বোঝা না হয়ে, ঘরে বসে ইনকাম করার মাধ্যমে স্বাবলম্বী হওয়ার চেষ্টা করুন। আজকের আর্টিকেলটির শেষ পর্যন্ত পড়ার পর বুঝতে পারবেন, আপনি কোন বিষয়ে ইনকাম করা আপনার পক্ষে সহজ হবে। চলুন আর্টিকেলটি পড়ে শেষ করার পরে যা বুঝবেন।

মেয়েদের ঘরে বসে আয় করার সহজ উপায়

ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে। শুধু ছেলেরা নয়, মেয়েরাও এই আয় ঘরে বসেই করতে পারবেন। আজকাল অনেক পর্দাশীল মেয়েই রয়েছে যারা ঘরে বসে আয় করতে চায়। তাই যে সকল মেয়েরা ঘরে বসে আয় করতে চায় তাদের জন্য এই পোস্টটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই আজকে আমি যে বিষয়গুলোর উপর আলোচনা করব সেই বিষয়ের মধ্যে থেকে যে কোন একটি বিষয়কে বেছে নিয়ে ঘরে বসে ইনকাম করতে পারবেন। প্রতিমাসে অন্তত ১৫ হাজার টাকা থেকে শুরু করে লাখ টাকা পর্যন্তও ইনকাম করতে পারবেন।

ঘরে বসে পরিশ্রমের মাধ্যমে টাকা ইনকাম

আপনি বাহিরে কাজ করুন কিংবা ঘরে কাজ করুন, যে কোন জায়গাতেই কাজ করতে হলে আপনার ধৈর্য এবং পরিশ্রম দুটোই প্রয়োজন। পৃথিবীর কোন মনীষীই বলতে পারেনি যে, কঠোর পরিশ্রম ছাড়া টাকা ইনকাম করা যায়। পরিশ্রম ছাড়া টাকা ইনকামের আশা করলে, তাহলে আপনাকে এই পোস্টটা পড়তে হবে না। যদি পরিশ্রমের মধ্যে টাকা ইনকাম করতে চান তাহলে চলুন নিচে ঘরে বসে থেকে আয় করার কয়েকটি উপায় জেনে নেওয়া যাক।

• ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে
• কন্টেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে
• ওয়েব ডেভেলপমেন্টের মাধ্যমে
• গ্রাফিক ডিজাইনের মাধ্যমে
• ব্লগিং এর মাধ্যমে
• সিপিএ মার্কেটিং এর মাধ্যমে

উপরোক্ত এসব বিষয়ের উপর যদি আপনার কোন কোর্স কিংবা আপনার কাজ জানা থাকে তাহলে আপনি অনায়াসে ঘরে বসে ইনকাম করতে পারবেন। আর যদি এসব বিষয়ে আপনার কোন অভিজ্ঞতা না থাকে তাহলে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্সে ভর্তি হতে পারেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে

বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এমন একপর্যায়ে গিয়ে দাঁড়িয়েছে যার খ্যাতি সাড়া পৃথিবীতে। এই ডিজিটাল মার্কেটিং করে অনেকেই লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করা শুরু করেছে। ডিজিটাল মার্কেটিং মানুষের সামনে প্রকাশিত হওয়ার পর, এই প্লাটফর্মে সদস্য দিন দিন বেড়েই চলেছে। বর্তমান সময়ে বেকারত্বের হার বেশী। ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে বুঝায় যেকোনো পণ্য অথবা যেকোন সেবা ইন্টারনেটের মাধ্যমে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া। এটি সোশ্যাল মিডিয়াম মার্কেটিং, ইউটিউব মার্কেটিং, ওয়েবসাইট মার্কেটিং ও সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন এ সকল কাজকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ বলে।

বর্তমানে ডিজিটাল যুগের স্পর্শে প্রযুক্তির উন্নতির ছোঁয়ায় দেশ, সমাজ ও দেশের মানুষের কল্যাণে নিয়োজিত। তাহলে আপনি যদি নতুন হয়ে থাকেন কিভাবে কাজ সেখানে করবেন। আপনি অনলাইনে, আপনার নিকটবর্তী কোন ফ্রিল্যান্সিং আইটি প্রতিষ্ঠানে ডিজিটাল মার্কেটিংয়ের কোর্স করতে পারেন। একজন ডিজিটাল মার্কেটের হিসাবে আপনার ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারেন। এই ডিজিটাল মার্কেটিং বিভিন্ন প্লাটফর্ম রয়েছে,যথা-ইউটিউব, ফেসবুক, গুগল ও ইমেইল দিয়ে সকল সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ করতে পারবেন।

এছাড়াও আপনি আপনার ওয়েবসাইটে এডসেন্সের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি একজন এসইও এক্সপার্ট হিসেবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ করতে পারবেন। এছাড়া আপনি গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের অ্যাড থেকে টাকা উপার্জন করতে পারবেন। তবে আপনি একজন ডিজিটাল মার্কেটার হিসেবে কাজ করে ইনকাম করতে চান। তাহলে আপনার নিকটতম ফ্রিল্যান্সিং প্রতিষ্ঠান থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখে ইনকাম করতে শুরু করুন।

আশা করি আমি কি আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং সম্পর্কে সম্পূর্ণ ধারণা দিতে পেরেছি। আপনি যদি ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে, তাহলে দ্রুত ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ শুরু করে দিন। ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ করতে হলে অবশ্যই আপনার একটি অ্যান্ড্রয়েড ফোন কিংবা ল্যাপটপ কিংবা ডেস্কটপ কম্পিউটারের প্রয়োজন হবে।

কন্টেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে

বর্তমানে বিভিন্ন কনটেন্ট রাইটিং ওয়েবসাইট রয়েছে। যারা বিভিন্ন রকমের কনটেন্ট রাইটিং করে আয় করতে থাকে। আপনি তাদের সাথে যোগাযোগ করে কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ শিখতে পারেন। আর্টিকেল লেখা, লেখালেখি করে, বিভিন্ন গল্প লিখে পোস্ট করাকে কনটেন্ট রাইটিং বলে। আপনি যদি একজন কনটেন্ট রাইটার হিসেবে কাজ করতে চান, তাহলে আপনাকে একটি সেরা ওয়েবসাইটের খোঁজ অবশ্যই করতে হবে। যে ওয়েবসাইটের কাজ বিশ্বস্ততার সাথে করে। যেন প্রতিমাসে আপনাকে সঠিক সময়ে বেতন পেমেন্ট করে।

আরোও পড়ুনঃ আর্টিকেল লেখার নিয়ম

এই কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ আপনি ঘরে বসেই করতে পারবেন আপনার মোবাইল ফোনে কিংবা ল্যাপটপ কিংবা ডেক্সটপ কম্পিউটার দিয়ে। এজন্য আপনার ভালো মানের এন্ড্রয়েড ফোন লাগবে। বিশ্বস্ত এবং নির্ভরযোগ্য একটি ওয়েবসাইট প্রতিষ্ঠানের খোঁজ করে সেখানে আপনাকে কাজ করতে হবে। এই কাজের ব্যাপারে অনেক প্রতারক বের হয়েছে, যেখানে আপনাকে প্রতারণা করতে পারে। এজন্য প্রতারণা থেকে বাঁচতে হলে আপনাকে যাচাই-বাছাই করে একটি বিশ্বস্ত ওয়েবসাইটে কাজ করতে হবে।

ওয়েব ডেভেলপমেন্টের মাধ্যমে

একটি ওয়েবসাইট প্রথম থেকে শুরু করে গুগলে লাইভ করা পর্যন্ত যে কাজগুলো করা হয় তাকেই ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বলে। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর কাজ যারা করে থাকে তাদেরকে ওয়েব ডেভলপার বলে। একজন ওয়েব ডেভলপার হয়ে ওয়েব ডেভেলপিং করে মাসে লক্ষাধিক টাকা ইনকাম করতে সক্ষম। সে ক্ষেত্রে আপনাকে কোন রেজিস্ট্রিকৃত আইটি প্রতিষ্ঠানে কোর্স করে ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কাজ শিখতে হবে। তাছাড়া ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর কাজ করা অসম্ভব। কারণ এটা হচ্ছে অনলাইন ভিত্তিক প্লাটফর্ম। একজন সাধারণ মানুষের পক্ষে ওয়েব ডেভেলপমেন্টের কাজ জানা না থাকলে সেকাজ করা অসম্ভব।

একটি ওয়েবসাইট তৈরি থেকে শুরু করে গুগলে নিয়ে যেতে যতটুকু কাজ করা প্রয়োজন তা একজন ওয়েব ডেভলপার করে থাকে। ওয়েব ডিজাইন, ওয়েবসাইট সার্ভার ও ফ্রন্ট এন্ড তৈরি করাই হল ডেভেলপমেন্টের কাজ। এছাড়াও ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট এবং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম সিকিউরিটি সহ সকল কিছু একজন ওয়েব ডেভেলপার নিয়ন্ত্রণ করে।

গ্রাফিক ডিজাইনের মাধ্যমে

গ্রাফিক ডিজাইন রা বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিংকে দ্রুত উন্নতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে।  ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে গ্রাফিক্স ডিজাইন হচ্ছে ইনকামের একটি অন্যতম সেরা অনলাইন প্লাটফর্ম। যেখানে কাজ করে প্রতি মাসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করা যায়। আপনি চাইলে গ্রাফিক ডিজাইন শিখে, একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে কাজ করে প্রতি মাসে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। লোগো তৈরি করা, কোন মেসেজ কিংবা তথ্যকে সুন্দর করে সৃজনশীল ভাবে উপস্থাপন করাই হচ্ছে গ্রাফিক ডিজাইন এর কাজ। এছাড়া বিভিন্ন গার্মেন্টস, ফ্যাক্টরি কিংবা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের লোগো তৈরি করে ইনকাম করা।

এ সকল লোগো হতে পারে কোন পোশাকের, কোন নামের, কোন খাবারের এবং কোন প্রতিষ্ঠানের। আপনি চাইলে আপনার নিকটতম কোন প্রতিষ্ঠানে গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ শিখে একজন দক্ষ গ্রাফিক্স ডিজাইনার হয়ে উঠে যেতে পারেন। একজন সেরা গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে আপনার ক্যারিয়ারে ডেভেলপমেন্ট করতে পারেন। এজন্য আপনার কাছে একটি ল্যাপটপ অথবা ডেস্কটপ কম্পিউটার থাকতে হবে। গ্রাফিক্স ডিজাইন এর কাজটি আপনি চাইলে ঘরে বসেই করতে পারবেন, কারণ এই কাজটি যে শুধুমাত্র প্রতিষ্ঠানে গিয়ে করতে হবে তা নয়।

আশা করি, গ্রাফিক্স ডিজাইন সম্পর্কে আপনাকে সামান্য পরিমাণ হলেও একটা ধারণা দিতে পেরে আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি। আপনি যদি গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে কাজ শিখে প্রতি মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে চান, তাহলে খুব দ্রুত কোন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে কাজ শিখতে পারেন।

ব্লগিং এর মাধ্যমে

ব্লগিং এর মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে। আপনি যদি মনে করেন ব্লগিং করে প্রতি মাসে টাকা ইনকাম করবেন, তাহলে আপনি সঠিক ভেবেছেন খুব সহজেই। আপনি ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন অতি দ্রুত। তবে ব্লগিং করার জন্য দরকার আপনার সঠিক ধ্যান- ধারণা। ব্লগিংয়ের ব্যাপারে যদি আপনার কোন সঠিক ধারণা না থাকে, তাহলে আপনার পক্ষে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করা খুবই কষ্টকর হয়ে পড়বে। আপনি যদি ব্লগিং শিখতে চান তাহলে গুগলের সার্চ করে অথবা  ইউটিউবে ভিডিও দেখে শিখতে পারেন।

এরপর আপনি চাইলে ব্লগিং শুরু করে সেখান থেকে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আপনি চাইলে আপনার নিকটবর্তী কোন আইটি প্রতিষ্ঠান থেকে কোর্স করে কাজ শুরু করতে পারেন। ব্লগিং এর মাধ্যমে আপনি আপনার ইনকামকে সঠিক পথে নিয়ে যেতে পারবেন।

সিপিএ মার্কেটিং এর মাধ্যমে

অ্যাপিলিয়েট মার্কেটিং বলতে একটি মার্কেট সাইটকে বুঝানো হয়েছে। তারই বিকল্প পদ্ধতি হচ্ছে সিপিএ মার্কেটিং। এই সিপিএ মার্কেটিং করার ফলে আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমাণ সামান্য কিছু বেতন দেওয়া হবে, তবে তা আপনার কাজের উপর নির্ভর করে। আপনাকে যে কাজটি দেওয়া হবে সেই কাজটি সঠিকভাবে সম্পূর্ণ করতে পারলে, তবেই আপনি বেতন পাবেন। ভিডিও দেখা, যেকোনো পণ্য ক্রয় বিক্রয় করা, কোন লিংকে ক্লিক করা ও  বিভিন্ন ধরনের ফরম পূরণ করা ইত্যাদি এগুলি হচ্ছে সিপিএ মার্কেটিং এর কাজ।

আরোও পড়ুনঃ ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে বেকারত্ব দূর করা সম্ভব

সিপিএ মার্কেটিং এর কাজ করতে হলে অবশ্যই আপনাকে একটি নির্দিষ্ট ক্যাটাগরিতে কাজ করতে হবে। এই সিপিএ মার্কেটিং এর কাজ করার জন্য আপনার নিজস্ব ওয়েবসাইটে একটা একাউন্ট থাকতে হবে। যদি আপনার কোন নিজস্ব ওয়েবসাইট না থাকে, তাহলে আপনাকে একটা নতুন ওয়েবসাইট তৈরি করে নিতে হবে। কিভাবে নতুন ওয়েবসাইট তৈরি করে সে সম্পর্কে তো আপনি জানেন না। আপনি যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করবেন সেখান থেকে তারা আপনাকে একটা ওয়েবসাইট তৈরি করতে শেখাবে। এরপর সেখান থেকে আপনি কাজ শুরু করতে পারবেন। অনেক  ফ্রিল্যান্সার রয়েছে যারা সিপিএ মার্কেটিং এর কাজ করে থাকে, তারা যে সকল কাজ করে সেগুলো হলো-

• পণ্য ক্রয় বা সেবা গ্রহণ করা
• বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইটে সাইন আপ করা
• বিভিন্ন ধরনের ফর্ম পূরণ করা
• বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস ডাউনলোড করা
• ইমেইল কোড সংগ্রহ করা

এ সমস্ত কাজগুলো করে থাকে মূলত সিপিএ মার্কেটাররা। আপনি চাইলে একজন দক্ষ সিপিএ মার্কেটার হতে পারেন। এ জন্য ভালো কোন প্রতিষ্ঠানে আপনাকে কোর্স করে কাজ শিখতে হবে। দেশে বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে যেগুলোতে ফ্রিল্যান্সিং শেখানোর নামে প্রতারণা শুরু করেছে। তাই আপনি ভর্তি হওয়ার আগে ভালো করে যাচাই-বাছাই করে নিবেন।

শেষ কথাঃ ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে

পোস্টটিতে উপরোক্ত টপিকের বর্ণনা করে আপনার মাঝে সামান্য কিছু ধ্যান ধারনার সৃষ্টি করেছি। যেগুলোর মাঝ থেকে আপনি আপনার যোগ্যতা ও সামর্থ্য অনুযায়ী যে কোন একটি টপিক বেছে নিতে পারেন আপনার অনলাইন ক্যারিয়ার হিসেবে।