১ লাখ টাকায় ব্যবসা - ব্যবসার আইডিয়া লক্ষ টাকা

১ লাখ টাকায় ব্যবসায় ব্যবসায়ী হিসেবে নিজেকে  গড়ে তুলতে হলে প্রয়োজন দুর্দান্ত ব্যবসার আইডিয়া এবং পুঁজি। বর্তমান পেশার পাশাপাশি আরেকটি উপার্জনের উপায় অর্থাৎ ব্যবসার উপায় খোঁজ করার জন্য আপনার প্রয়োজন নতুন বিজনেস আইডিয়া এবং পুঁজি। আপনার পুঁজি থাকলেও আপনি ব্যবসার আইডিয়াটা খুঁজে পাচ্ছে না তাইতো।
১ লাখ-টাকায়-ব্যবসা
আপনি জানতে চেয়েছেন এই পোস্টটিতে এক লক্ষ টাকা পুঁজি দিয়ে কি ব্যবসা করা যায় সে ব্যাপারে। আমিও জানাতে চাই যে, এই পোস্টটিতে এক লক্ষ টাকা দিয়ে কি ব্যবসা করা যায়, সেই ব্যবসার আইডিয়া আপনাকে দিতে চাই। আপনি সম্পূর্ণ পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন তাহলেই বুঝতে পারবেন।

পেজ সূচিপত্রঃ ১ লাখ টাকায় ব্যবসা

১ লাখ টাকায় ব্যবসা

এই শিরোনামে একটি প্রশ্ন লুকিয়ে আছে। প্রশ্নটি হচ্ছে এক লক্ষ টাকা দিয়ে কি ব্যবসা করা যায়? সেই ব্যবসায় কি কি আইডিয়া নিয়ে কাজ করা যায়। প্রশ্নটার ছোট হলেও এর উত্তরটা কিন্তু বড়। অল্প পুঁজি দিয়ে ব্যবসা করা যায় কিনা সে ব্যাপারে ভাবছেন। নিশ্চয়ই অল্প পুজিতেও আপনার ব্যবসা আছে, সেই ব্যবসার আইডিয়াটা সম্পর্কে আপনার জানতে হবে। আপনার এই প্রশ্নের উত্তরে জবাব হবে হ্যাঁ, অবশ্যই অল্প পুজিতে আপনার পক্ষে ব্যবসা করা সম্ভব।
বিশেষ করে বলা যেতে পারে যদি আপনার পুঁজির পরিমাণ এক লক্ষ টাকা হয় তখন সহজ, লাভজনক এবং কম ঝুঁকিপূর্ণ ব্যবসার দিকেই নজর দিতে হবে। বর্তমান দিনে প্রযুক্তির ছোঁয়ায় ঘরে বসে অনলাইন ব্যবসা আইডিয়া কিংবা ছোট-খাটো ব্যবসার আইডিয়া খুঁজে পাওয়া খুবই সহজলভ্য কাজ। ব্যবসা শুরু করার আগে আপনার থাকতে হবে পরিকল্পনা, সঠিক হিসাব এবং বাজার যাচাই-বাছাইকরণ। তাহলে আসুন, আমরা এই পোস্টটিতে নতুন ব্যবসার আইডিয়া নিয়ে বিশদভাবে পর্যালোচনা তুলে ধরি।

আপনি চাকরি রেখে কেন ব্যবসা করবেন

ব্যবসা করার সিদ্ধান্ত আমরা কখন নিই, যখন আমরা কোন চাকরি পাই না কিংবা আয় করার মত কোন কাজ পাই না, তখন আমাদের জীবন জীবিকা নির্বাহের জন্য ব্যবসার সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকি। অনেকেই ব্যবসা করতে চায় তাদের ক্যারিয়ার পরিবর্তন করার জন্য কেউবা আবার বাড়তি আয়ের জন্য ব্যবসা করতে চায়। চাকরি হলো পরের অধীন, আর ব্যবসা হল নিঃস্বাধীন। তাই অনেকেই আছে নিঃস্বাধীনভাবে কাজ করার জন্য চাকরির নির্ভরশীলতার উপর নির্ভর না করে  নিজের নিয়ন্ত্রণে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ দেয় ব্যবসা। ব্যবসা কেন করব নিচে তা দেওয়া হলো-
১ লাখ-টাকায়-ব্যবসা
  • আয় বৃদ্ধিঃ ব্যবসার মাধ্যমে অল্প আয়ের জীবন থেকে স্বাধীনতা লাভ করে।
  • কাজের স্বাধীনতাঃ নিজের ইচ্ছেমতো সময়কে ব্যবহার করা যায়।
  • চাকরির বিকল্পঃ দেশে চাকরিটা সোনার হরিণ হয়ে দাঁড়িয়েছে, তাই চাকরি না পেয়ে অনেকেই বেকার সমস্যায় ভুগছে। তাই ব্যবসা একটি ভালো বিকল্প হিসেবে বেছে নিতে পারেন।
  • সৃজনশীল আত্মপ্রকাশঃ নিত্য-নতুন কিছু করার সুযোগ ব্যবসার মধ্যেই আছে। নিজের সৃজনশীলতা ও শুভচিন্তা কাজে লাগিয়ে নতুন কিছু করার আনন্দ আর কোথাও খুঁজে পাওয়া যাবে না।
সর্বোপরি ব্যবসা মানে শুধু পুঁজি আর পুঁজি। পুঁজি না থাকলে বিনিয়োগ করা যায় না, আর বিনিয়োগ না থাকলে লাভ লোকসানের তো চিন্তা করাই যায় না। তাই ব্যবসা মানেই নতুন চিন্তা, নতুন উদ্যম, পরিশ্রম ও পরিকল্পনার সঠিক সংমিশ্রণ।

ছোট পুঁজিতে কিংবা বড় পুঁজিতে ব্যবসা

আপনি ব্যবসাতে কি নিয়ে নামবেন ছোট পুঁজিতে ব্যবসা করবেন নাকি বড় পুঁজিতে ব্যবসা করবেন। এমন যৌক্তিক প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক খাবে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে বিশাল, ছোট পুঁজির ব্যবসায় ঝুঁকি থাকে কম এবং বড় পুঁজি ব্যবসার ঝুঁকি থাকে বড়। তাই বড় পুঁজির ব্যবসা করতে হলে ঝুঁকিও বহন করতে হবে। এই ছোট্ট বাংলাদেশে ছোট পুঁজির ব্যবসায় বেশি জনপ্রিয় হয়েছে, কারণ-
১ লাখ-টাকায়-ব্যবসা
  • শুরু করা অতি সহজ
  • ঝুঁকি কম লাভ বেশি
  • ধীরে ধীরে ব্যবসার পরিধি বাড়ানো সম্ভব
  • ব্যবসায় দ্রুত অভিগত অর্জনের সুযোগ পাওয়া যায়
আজকাল অনেক সফল উদ্যোক্তা রয়েছে যারা তাদের ব্যবসার যাত্রা শুরু করেছেন এক লক্ষ টাকা দিয়ে কিংবা তারও কম। তাই আপনি যদি ভাবেন ১ লাখ টাকায় ব্যবসাতে কি আইডিয়া নিয়ে কাজ করা যায়? এই পোস্টটিতে এর উত্তরটা পাবেন হ্যাঁ। আপনি নিশ্চিতভাবেই এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

ফেসবুক/ইনস্টাগ্রাম মার্কেটপ্লেস বিজনেস

এখন আসুন দেখি, বাংলাদেশে এই পুঁজি দিয়ে কি ব্যবসা দাঁড় করাতে পারবেন। ১ লাখ টাকায় ব্যবসাতে ফেসবুক/ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করতে পারবেন। ফেসবুক/ইনস্টাগ্রাম এ কি ব্যবসা করতে পারবেন তা নিচে বর্ণনা করা হলো-
  • পণ্যঃ ফ্যাশন প্রোডাক্ট (যেমন-শাড়ি, টি-শার্ট), গৃহসজ্জা (ডেকোরেশন), ইলেকট্রনিক্স (মোবাইল এক্সেসরিজ) ইত্যাদি।
বিনিয়োগঃ
  • পণ্য কেনাঃ ৫৫০০০-৭৫০০০ টাকা
  • ফটোশুট ও মার্কেটিংঃ ২০০০০-২৫০০০ টাকা
সুবিধাঃ
  • আপনি ঘরে বসে অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে এই ব্যবসাটি সহজেই শুরু করতে পারবেন।
  • এই ব্যবসাতে ঝুঁকি কম, গ্রাহকদের রিভিউ দ্রুতভাবে পাওয়া যায়। আর একবার যদি আপনি গ্রাহকদের আস্থা অর্জন করতে পারেন, তাহলে গ্রাহকরাই আপনার কাস্টমার বৃদ্ধি করে দিবে।
টিপসঃ
  • ড্রপ শিপিং মডেল ব্যবহার করে স্টক ছাড়া ব্যবসা শুরু করুন।
  • গ্রাহকদের সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখুন।
এমন কয়েকটি বিজনেস আইডিয়াও আপনি নিচে দেখতে পাবেন। আপনার এলাকা, আপনার ব্যবসার স্কিল এবং আপনার পছন্দ মাথায় রেখে এগুলো কিংবা অন্য ব্যবসাও বেছে নিতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আপনার সদিচ্ছা মনোভাব থাকা অত্যান্ত জরুরি।

প্রিন্ট অন ডিমান্ড - কাস্টমাইজ গিফট আইটেম ব্যবসা

ঘরে বসে অনলাইন ব্যবসা হিসেবে প্রিন্ট অন ডিমান্ড খুব জনপ্রিয় ব্যবসা। আপনি নিজের মতো করে ডিজাইন তৈরি করে কাস্টমারদের পছন্দমত টি শার্ট,মগ, জগ ও ব্যাগ ইত্যাদিতে প্রিন্ট করে বিক্রি করতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনার পরিশ্রম কম হবে, পুজিও অল্পতেই হয়ে যাবে। তবে ব্যবসাতে লাগবে আপনার সততা, নিষ্ঠা এবং বিশ্বাসযোগ্যতা। তাই এ ব্যবসাও আপনার জন্য পারফেক্ট হতে পারে ব্যবসার আইডি হিসেবে।
  • পুঁজির প্রয়োজনঃ ৫৫০০০-৭৫০০০ টাকা
  • যা লাগবেঃ প্রিন্টার (প্রিন্টার মেশিন আপনি ভাড়াও আনতে পারেন), কাঁচামাল এবং অনলাইন শপ
  • লভ্যাংশঃ প্রায় ৩৫%-৫৫% মার্জিন থাকে
  • ব্যবসা করার প্ল্যাটফর্মঃ ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউব ও দারাজ।

মোবাইল এক্সেসরিজ বা যন্ত্রাংশের ব্যবসা

ছোট-খাটো ব্যবসার আইডিয়া হিসাবে এই ব্যবসাটি খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। অল্প পুঁজি দিয়ে যদি এই ব্যবসাটা আপনি দাঁড় করান, ভবিষ্যতে এই ব্যবসাটি অনেক বড় হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই আপনি আপনার ব্যবসার আইডিয়ার ভিতরে এই ব্যবসাটি তালিকায় নাম বসাতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আপনার লাগবে আপনার বাসার সামনে, মার্কেট বা মোড়ের পাশে ছোট্ট দোকান কিংবা দারাজ। তাতেই আপনার ব্যবসা দাঁড় করা হয়ে যাবে।
  • কি কি পণ্য বিক্রি করবেনঃ মোবাইল চার্জার, মোবাইল কভার, মোবাইলে হেডফোন, ট্রাইপড ও মোবাইল পাওয়ার ব্যাংক ইত্যাদি।
  • কোথা থেকে আনবেনঃ ঢাকার পাইকারি মার্কেট থেকে কিংবা চীন থেকে ইমপোর্ট এর মাধ্যমে আমদানি।
  • লভ্যাংশঃ ৪৫%-৬৫%
  • পুঁজির পরিমাণঃ ১ লক্ষ টাকারও অধিক
আপনি যদি সততা নিষ্ঠার সাথে এই ব্যবসাটি করতে পারেন তাহলে এই ব্যবসাটিই আপনার জন্য ভবিষ্যতে উজ্জ্বল সম্ভাবনাময় হতে পারে। তাই আর কিছুতেই দেরি না করে আপনি এই ব্যবসাটিও শুরু করে দিতে পারেন আজই।

ই-কমার্স / ফেসবুক পেইজ দিয়ে পোশাক বিক্রি

ই-কমার্স ব্যবসায় আপনি ফেসবুক দিয়ে শুরু করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আপনার ফেসবুকে একটি একাউন্ট থাকতে হবে। ফেসবুকে বিজনেস পেইজ খুলে আপনি দেশি-বিদেশি পোশাক বিক্রি করতে পারেন। ১ লাখ টাকায় ব্যবসাতে আপনি এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এখানে আপনি এক লক্ষ টাকায় হোলসেল থেকে মাল কিনে বিক্রি শুরু করে দিতে পারেন। আবার আপনি পুঁজি খাটিয়ে স্টক না করেও ড্রপ শিপিং এর মাধ্যমে ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

বুটিক কিংবা হ্যান্ডক্রাফটস বিজনেস

আপনার অল্প পুঁজিতে আপনি বুটিক কিংবা হ্যান্ডক্রাফটস বিজনেস করতে পারেন। আপনি যদি হাতের কাজ করতে পছন্দ করেন তাহলে এই ব্যবসা আপনার জন্য পারফেক্ট। নিজের হাতে তৈরি বুটিক প্রোডাক্ট বা হ্যান্ডমেইড জিনিস অনলাইনে বিক্রি শুরু করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে আপনার পরিশ্রমও কম লাগবে এবং অল্প পুঁজিতেই ব্যবসা দাঁড়িয়ে যাবে। তাই দেরি না করে আপনারও অল্প পুঁজি ব্যবসার মধ্যে এই ব্যবসা অন্যতম হতে পারে।
  • পুঁজির প্রয়োজনঃ ৫৫,০০০-১,০০,০০০ টাকা
  • পণ্যের ধরনঃ গিফট আইটেম, শো-পিস ও থ্রি-পিস ইত্যাদি
  • প্লাটফর্মঃ শপিফাই,দারাজ সেলার একাউন্ট

হোমমেড খাবারের ব্যবসা

ঘরে বসে অনলাইন ব্যবসার আইডিয়া হিসেবে হোম কিচেন এবং ট্রেন্ডি ব্যবসা। লাইভ খাবার সেল করা এখন নতুন একটি ইন্ডাস্ট্রি হিসেবে মানুষের কাছে পরিচিতি পাচ্ছে। তাই আপনি ব্যবসার আইডিয়ার মধ্যে এই ব্যবসাটি বেছে নিতে পারেন।
  • পুঁজির প্রয়োজনঃ ৩৫০০০-৮৫০০০ টাকা
  • কাস্টমারঃ শ্রমজীবী মানুষ, চাকুরীজীবী বা শিক্ষার্থীরা, ফ্যামিলি ও  ভোজন রসিক মানুষ ইত্যাদি
  • ডেলিভারিঃ ফুড ডেলিভারি পার্টনার (ফুডপান্ডা, পাঠাও)
  • লভ্যাংশঃ ভালো মানের খাবার হলে নিশ্চিত ভালো অর্ডার। সেক্ষেত্রে খাবার এর ওপর নির্ভর করে ৩০% থেকে ৫০% মুনাফা সম্ভব।
  • পপুলার আইটেমঃ কাপকেক, হোমমেড লাঞ্চ বক্স, স্পেশাল ডিশ (যেমন- বিরিয়ানি, কাবাব, স্যুপ) ও  আঞ্চলিক বিখ্যাত আইটেম।
সুবিধাঃ
  • মানুষের কাছে খাবার চাহিদা কখনোই কমে না
  • শুরু করার জন্য বড় কোন জায়গার দরকার নাই
টিপসঃ 
  • ইউনিক ও গ্রামীণ রেসিপি দিয়ে গ্রাহকদের কাছে আকর্ষণ করুন
  • ভালো রিভিউ পেতে হলে স্বাস্থ্যকর পরিবেশ ও কাঁচামাল ব্যবহার নিশ্চিত করুন

অনলাইন কোর্স তৈরি, টিউশন বা স্কিল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার

আপনার যদি কোন দক্ষতা থেকে থাকে যেমন- গ্রাফিক ডিজাইন, ভিডিও এডিটিং, কোডিং, ফটোগ্রাফি, মিউজিক, সঙ্গীত, খেলা, শরীর চর্চা, ইংরেজি বাংলা বা অন্য কোন ভাষার দক্ষতা ইত্যাদি। তাহলে নিজের স্কিলগুলোর উপর কোর্স তৈরি করা যেতে পারে। এটা এখন পৃথিবী জুড়ে গ্রহণযোগ্য আয়ের পথ হিসেবে চলছে। চাইলে আপনি আপনার ভাড়া বাসায় টিউশনির মতো করে স্কিল ডেভেলপমেন্ট সেন্টার চালু করা যেতে পারে।
সুবিধাঃ
  • বিশেষ দক্ষতা কিংবা স্কিল ডেভেলপমেন্টে মানুষের চাহিদা সব সময় থাকবে।
  • তাছাড়া এটা একটা সর্বজন স্বীকৃত পেশা এটাতে সামাজিক সম্মানও প্রচুর পাওয়া যায়।---

ইউটিউব বা সোশ্যাল মিডিয়ায় কনটেন্ট তৈরির বিজনেস

আপনি যদি ভিডিও বানাতে পারেন এবং সৃজনশীল হয় তাহলে এক লক্ষ টাকা দিয়ে একটি ভালো সেটআপ তৈরি করে এ বিজনেস আইডিয়া শুরু করতে পারেন। এই ব্যবসাতেও আপনি ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করতে পারবেন।
  • যা লাগবেঃ ক্যামেরা, লাইট, মাইক্রোফোন ও এডিটিং টুল ইত্যাদি।
  • খরচঃ এক লক্ষ টাকা বা তার চেয়েও কম।
  • আয়ঃ গুগল এডসেন্স, ইউটিউব ভিউ ও স্পন্সরশিপ থেকে আয় ইত্যাদি।
  • টপিক হতে পারেঃ ভ্রমণ, রান্না ও বিভিন্ন টিউটোরিয়াল বিষয়ক ইত্যাদি।

লেখকের মন্তব্যঃ ১ লাখ টাকায় ব্যবসা

আপনার ব্যবসা ছোট হোক কিংবা বড় হোক হিসাব না রাখলে আপনি লাভ লোকসানের কিছুই বুঝতে পারবেন না। তাই ব্যবসার ক্ষেত্রে হিসাব নিকাশ স্বচ্ছ হতে হবে। উপরোক্ত পোস্টটি পড়ে বুঝতে পারলেন যে এক লক্ষ টাকারও ব্যবসা আছে। তাই ব্যবসা-বাণিজ্য করে আপনার ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হোক।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

তাওহীদ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url