রূপচর্চায় পুদিনা পাতার ব্যবহার

রূপচর্চায় পুদিনা পাতার ব্যবহার ত্বকের যত্নে কম গুরুত্ব নয়। ত্বককে ভালো রাখার জন্য পুদিনা পাতা অত্যন্ত কার্যকরী, সে কথা কি জানেন? আপনি ভেষজ ফেসওয়াশ, শ্যাম্পু বা কন্ডিশনার ব্যবহার করছেন, সেখানেও পুদিনা পাতার নির্যাস ব্যবহার করা হয়েছে।

রূপচর্চায়-পুদিনা-পাতার-ব্যবহার

আপনি জানতে চেয়েছেন রূপচর্চায় পুদিনা পাতা ব্যবহার সম্পর্কে। আপনাকে জানাতে চাই পুদিনা পাতা ত্বকের জন্য কি উপকারে আসে। আরোও জানতে পারবেন রূপচর্চায় পুদিনা পাতার গুরুত্ব অপরিসীম। আসুন পুদিনা পাতার সম্পর্কে আপনার কাছে পর্যালোচনা করি।

পেজ সূচিপত্রঃ রূপচর্চায় পুদিনা পাতার ব্যবহার

রূপচর্চায় পুদিনা পাতার ব্যবহার

ত্বকের যত্ন ‍নিতে আমরা বিভিন্ন উপাদান ব্যবহার করে থাকি। এক্ষেত্রে বাজারে পাওয়া যায় এমন প্রসাধনীর উপর আমরা অত্যন্ত নির্ভরশীল হয়ে পড়ি। এতে বিভিন্ন রকমের সমস্যা ত্বকে দেখা দেয়। ত্বকের নানা সমস্যা নিয়ে ভুগছেন না এরকম মানুষ খুবই কম পাওয়া যাবে। ব্রণ, ব্ল্যাকহেডস, ত্বকে শুষ্কতা এ সমস্যা প্রায় সব লোকেরই থাকে। এসব ক্ষেত্রে আপনাকে সাহায্য করতে পারে, আপনার হাতের কাছে থাকা পুদিনা পাতা।

আরোও পড়ুনঃ এলার্জি দূর করার উপায়

উপকারী এই ভেষজ উদ্ভিদের সাহায্য নিয়ে আমরা খুব সহজে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করতে সক্ষম হই। তবে আমরা চাইলে ঘরোয়া ভাবে আমাদের ত্বকের যত্ন নিতে পারে। আর এজন্য পুদিনা পাতা দারুন উপযোগী ভেষজ। চলুন, তবে আজ জানাবো ত্বকের যত্নে পুদিনা পাতা ব্যবহার সম্পর্কে-

পুদিনা পাতা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে

ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে পুদিনা পাতা অত্যন্ত কাজিও ভেষজ উদ্ভিদ। পুদিনা পাতার এন্টিসেপটিক বৈশিষ্ট্য ত্বকের দাগ হতে বাধা দেয়। সেই সাথে সূর্যের আলোর কারণে সৃষ্ট ত্বকের ক্ষতিও কমে যায়। তবে পুদিনা পাতা ব্যবহার করলে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। এটা ত্বকে অ্যাস্ট্রিনজেন্ট হিসেবে কাজ করে যার ফলে ময়লা দূর করে ত্বককে করে স্নিগ্ধ কোমল। সেজন্য আপনার ত্বকে ব্যবহার করতে হবে পুদিনা পাতার রস।

রূপচর্চায়-পুদিনা-পাতার-ব্যবহার

এটা ব্যবহারের জন্য পুদিনা পাতার প্যাক লাগিয়ে ২২ থেকে ২৬ মিনিট রাখুন। এরপর পরিষ্কার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। আপনি এভাবেই প্রতিমাসে একবার ব্যবহার করলেই ভালো ফল পাবেন। পুদিনা পাতা ব্যবহার করলে ত্বকের বলি রেখা দূর করতে সাহায্য করে।

পুদিনা পাতা ত্বকের ডার্ক সার্কেল কমায়

প্রায়ই বেশিরভাগ মানুষেরই রাত জাগার কারণে চোখের নিচে কালো দাগ হয়ে যায়। আপনি মনে করতে পারেন যে দুশ্চিন্তা কিংবা অসুস্থতার কারণেও এই দাগ হয়। কিন্তু এই দাগ আপনার মুখের সৌন্দর্য, উজ্জ্বলতা অনেকাংশেই কমিয়ে দেয়। পুদিনা পাতা ব্যবহার করে দূর করতে পারেন চোখের নিচে পড়া কালো দাগ। পুদিনা পাতা রস ত্বকের যত্নে ডাক সার্কেল কমাতে সাহায্য করে। পুদিনা পাতায় রয়েছে স্যালিসিলিক এসিড এবং ভিটামিন “এ”।

চোখের নিচের কালো দাগের জায়গায় পুদিনা পাতা পেস্ট করে সারারাত লাগিয়ে রাখুন। এরপর সকালে ঘুম থেকে উঠে ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ মন্ডল পরিষ্কার করে নিন। আপনি যদি পুদিনা পাতা এভাবে নিয়মিত ব্যবহার করেন তাহলে আপনার কাছ থেকে ডার্ক সার্কেল কিংবা চোখের নিচে কালো দাগ দূর হবে নিশ্চয়ই। 

ব্রণ কমাতে সাহায্য করে পুদিনা পাতা

আপনি যদি ব্রণের সমস্যায় ভুগতে থাকেন, তাহলে ব্যবহার করুন পুদিনা পাতা। পুদিনা পাতা স্যালিসিলিক এসিড এবং ভিটামিন “এ” সমৃদ্ধ উদ্ভিদ। এইসব উপাদান গুলো ত্বকে সিবাম অয়েল নিঃসরণকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। আপনার ত্বকে যদি তৈলাক্ততা বেশি হয় তাহলে ব্রণ বেশি হওয়ার ভয় থাকে। এটি একটি অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ ভেষজ উদ্ভিদ। ফলে পুদিনা পাতা প্রদাহ রোধ করার পাশাপাশি ব্রণ দূর করার ক্ষমতা রাখে। যা ত্বকে তেল ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। কারণ তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণ ফেটে দাগ বেশি হয়ে যায়।

রূপচর্চায়-পুদিনা-পাতার-ব্যবহার

পুদিনা পাতার তেল ক্ষরণ নিয়ন্ত্রণ করে, ফলে ব্রণের দাগ কমে যেতে থাকে। এই পুদিনা পাতা ব্যবহারের নিয়ম হলো- প্রথমে আপনাকে পুদিনা পাতার পেস্ট তৈরি করতে হবে। এরপর সেই পেস্ট ব্রণের উপর লাগিয়ে শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। শুকিয়ে গেলে হালকা ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিবেন। এতে আপনার ব্রণের দাগ দূর হবে, ত্বক পরিষ্কার থাকবে।

পুদিনা পাতা ক্ষত নিরাময় করে

ত্বকে যেকোনো ধরনের ক্ষত মসৃণ করতে সাহায্য করে পুদিনা পাতা। পুদিনা পাতার এন্টি ইনফ্লেমেটরির বৈশিষ্ট্য ত্বকের ক্ষত, কাটা-ছেঁড়া, ব্রণ, মশার কামড় ও চুলকানি ইত্যাদি দূর করে এই পুদিনা পাতা। পুদিনা পাতা এইসব সমস্যার জায়গায় লাগাতে হলে নিম্নে নিয়ম গুলো হলো-আপনাকে প্রথমেই পুদিনা পাতার রস বের করে নিতে হবে। সেই রসটুকু আক্রান্ত স্থানে লাগাতে হবে। এতে ত্বকের ক্ষত সেরে ওঠার পাশাপাশি ত্বকের জ্বালাপোড়াও দূর হয়ে যায়।

আরোও পড়ুনঃ হাত-পা অবশ হওয়ার কারণ ও প্রতিকার

পুদিনা পাতা শুধু রূপচর্চায় ব্যবহার হয় না এটি স্বাস্থ্যের পুষ্টিগুণ হিসেবেও ব্যবহার করা হয়। নিঃসন্দেহে বলা যেতে পারে পুদিনা একটি ওষুধি গাছ। তাই এই গাছের ব্যবহার করতে হলে আগে এই গাছের পরিচর্যা করা খুবই প্রয়োজন এবং এই গাছকে অবহেলা কখনোই করা যাবে না।

পুদিনা পাতা ত্বককে আর্দ্র ও কোমল রাখে

ত্বককে ভেতর থেকে আর্দ্র ও কোমল রাখতে পুদিনা পাতা অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এটি মাইন্ড অ্যাস্ট্রিজেন্ট হিসেবে কাজ করার ফলে ত্বক প্রাকৃতিকভাবেই কোমল হয়ে ওঠে। পুদিনা পাতা ব্যবহারের ফলে ত্বকের গর্ত থেকে ময়লা বের হয়ে আসে। এতে ত্বক আরোও সতেজ, নির্মল ও সুন্দর হয়ে ওঠে। এতে ত্বকের রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক রাখতেও সাহায্য করে। ত্বকের ফ্রেশ, নির্মল ও ত্বকের সৌন্দর্যতা ফিরিয়ে আনতে পুদিনা পাতার কোন তুলনাই নাই।

পুদিনা পাতা বেটে পেস্ট করে নিয়ে মুখে লাগিয়ে বিশ মিনিট অপেক্ষা করুন। এরপর হালকা ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিবেন, সুফল নিজে-নিজেই টের পেয়ে যাবেন। তাই আর দেরি না করে ত্বকের আর্দ্রতা ও কোমলতা ফিরিয়ে আনতে পুদিনা পাতা ব্যবহার করি।

পুদিনা পাতা ও মধুর সংমিশ্রণ

পুদিনা পাতা ও মধু উভয়ের ওই এন্টি ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ব্রণ এবং ব্রণের দাগ কমাতে অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। আপনার ত্বক যদি শুষ্ক হয়, তাহলে আপনি এই ফেস প্যাকটি ব্যবহার করতে পারেন যাতে আপনার ত্বককেশুষ্কতা থেকে সুরক্ষা দেয়। কারণ মধু হলো প্রাকৃতিক হিউমেক্ট্যান্ট যা ত্বকের আদ্রতা চুষে নিয়ে ত্বককে মসৃণ করে। ১৫ থেকে ২০টি পুদিনা পাতা বেটে তার সাথে এক চা চামচ মধু দিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন।

আক্রান্ত জায়গায় পেস্টটি লাগিয়ে ২৫ থেকে ৩০ মিনিট রাখুন। তারপর হালকা ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন একবার করে এটি ব্যবহার করুন। এই পদ্ধতিটি একবার ব্যবহার করেই দেখুন হাতে নাতেই তার ফলাফল পেয়ে যাবেন।

পুদিনা পাতা ও গোলাপ জল

রূপচর্চায় পুদিনা পাতার ব্যবহারে পুদিনা পাতা ও গোলাপজলের সংমিশ্রণ অত্যন্ত কার্যকরী।  গোলাপজল ত্বকের অতিরিক্ত তেল নিঃসরণকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। ত্বকের সৌন্দর্যের ভারসাম্য বজায় রাখে, ত্বককে হাইড্রেটেড এবং নরম রাখে। পুদিনা পাতা ও গোলাপজলের মিশ্রণে ত্বককে ব্রণ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া থেকে রক্ষা করে এবং ত্বকের নানান সমস্যা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। ১৫ থেকে ২০ টা পুদিনা পাতা বেটে তার সাথে এক চা চামচ গোলাপ জল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন।

ত্বকের আক্রান্ত জায়গায় পেস্টটি লাগিয়ে ৩০ মিনিট রাখুন। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ব্রণ না সারা পর্যন্ত প্রতিদিন একবার করে এটি ব্যবহার করতে হবে। পুদিনা পাতা ও গোলাপজলের সংমিশ্রণ যেন আপনার ত্বককে ফুটিয়ে তোলে এ আশােই ব্যক্ত পারি।

পুদিনা পাতা, অলিভ অয়েল ও লেবুর রস মিশ্রণ

এই ফেস প্যাকটি সব ধরনের ত্বকের জন্যই অত্যন্ত ভাল কাজ করে। অলিভ অয়েলে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অলেইক অ্যাসিড এর উপস্থিতি রয়েছে। এই প্যাক ব্রণ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া দূর করে দেয় এক নিমিষেই। ১৫-২০টি পুদিনা পাতা নিয়ে তার সাথে হাফ চা চামচ অলিভ ওয়েল এবং এক টেবিল চা চামচ লেবুর রস (লেবুর রস সরাসরি না দিয়ে সামান্য পানির সাথে আগে মিশিয়ে নিবেন) বেটে মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন।

আগে সাবান দিয়ে মুখটি ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিবেন তারপরে এই পেস্টটি লাগাবেন। আলতোভাবে ম্যাসাজ করে ২০ মিনিট রেখে দিবেন। তারপর হালকা গরম পানি দিয়ে মুখ মন্ডল ধৌত করুন। এই পদ্ধতিটি সপ্তাহে তিনবার ব্যবহার করতে হবে।

পুদিনা পাতা, দই ও শসার ফেস প্যাক

এই ফেসপ্যাক ত্বকের প্রদাকে প্রশমিত করে এবং ব্রণে হাইপারপিগমেন্টেশন নিরাময় করে। দই ত্বককে হাইড্রেট করে এবং দাগ কমাতে সহযোগিতা করে। শসা এবং পুদিনা পাতা ত্বককে ঠান্ডা করে এবং ব্রণের দাগ দূর করতেও অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এই প্যাকটি ব্যবহার করার পূর্বে ১৫ মিনিট আপনার ঘরের ফ্রিজে রাখতে হবে। ১০ থেকে ১৫ টি পুদিনা পাতা বেটে তার সাথে এক টেবিল চা চামচ দই এবং এক টেবিল চা চামচ শসার পেস্ট ভালো করে মিশিয়ে নিন।

আরোও পড়ুনঃ দৈনন্দিন জীবনে দশটি সমস্যা

প্যাকটি মুখে লাগানোর পর  শুকোতে দিন। তারপর পরিষ্কার পানি দিয়ে মুখ মন্ডল ধৌত করুন। এই পদ্ধতিটি সপ্তাহে তিনবার নিয়মিত ব্যবহার করুন। আশা করি রূপচর্চায় পুদিনা পাতার ব্যবহার আপনার ত্বকের কোন ক্ষতি হবে না বরং উপকারীই হবে।

পুদিনা পাতা ও মুলতানি মাটির সংমিশ্রণ

মুলতানি মাটি মুখের ময়লা ও অতিরিক্ত তেল দূর করে নিমিষেই। ব্রণের কারণে হওয়া প্রদাহ কমায়। পুদিনা ও দই ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে ত্বকে পুষ্টি যোগায় এবং ত্বক উজ্জ্বল করে। এই ফেস প্যাকটি সান ট্যান এবং পিগমেন্টেশন দূর করতে অত্যন্ত কার্যকরী। ১০ থেকে ১৫ টি পুদিনা পাতা বেটে সেই রসের সাথে এক টেবিল চা চামচ দই এবং এক টেবিল চা চামচ মুলতানি মাটি মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করে নিতে হবে।

এই পেস্টটি মুখে ও গলায় সমানভাবে লাগিয়ে হালকা শুকোতে দিন। তারপর কুসুম কুসুম গরম পানিতে কাপড় ভিজিয়ে  প্যাকটি নরম করে নিন। এরপর বৃত্তাকার গতিতে আলতোভাবে ঘষে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত এই পদ্ধতিটি সপ্তাহে দুইবার করবেন।

পুদিনা পাতার টোনার

পুদিনা টোনার স্যালিসিলিক এসিড সমৃদ্ধ। এটি ব্রণের দাগ দূর করে ও  ব্রণ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। এটি ব্যবহার করার পরে আপনি আপনার ত্বকের সতেজ এবং পুনরুজ্জীবিত অনুভব করতে পারবেন। এক কাপ পুদিনা পাতার রস দেড় কাপ পানি নিয়ে কম আছে ফুটিয়ে নিন কিছুক্ষণ। ফুটে গেলে চুলা বন্ধ করে দিবেন। তারপর পাত্রের উপর ঢাকনা দিয়ে রেখে দিন কিছু সময় ধরে। ঠান্ডা হয়ে গেলে স্প্রে বোতলে ভরে ফ্রিজের মধ্যে সংরক্ষণ করে রেখে দিন। নিয়মিত দুই থেকে তিনবার মুখে এই পুদিনা পাতার টোনার ব্যবহার করুন।

লেখকের মন্তব্যঃ রূপচর্চায় পুদিনা পাতার ব্যবহার

রূপচর্চার অভিজাত্য পুদিনা পাতার ব্যবহার। পুষ্টি গুণে ভরপুর পুদিনা ত্বকের নানান সমস্যা নিমিষেই দূর করতে পারে। বিশেষ করে মুখের ব্রণ, চোখের নিচে কালো দাগ ও মুখে শুষ্কতা দূর করে উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনে এই পুদিনা পাতা। তাই পুদিনা পাতার তুলনাই হয় না। তাই আমরা রূপচর্চায় পুদিনা পাতার ব্যবহার করে মুখে সৌন্দর্য ও উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
1 জন কমেন্ট করেছেন ইতোমধ্যে
  • Ruhul
    Ruhul 12 August 2025 at 16:38

    এই পোস্টটি আমার স্ত্রীকে পড়িয়েছে

মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

তাওহীদ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url