এলার্জি দূর করার উপায়| প্রাকৃতিকভাবে এলার্জি থেকে সমাধান
এলার্জি দূর করার উপায় জানা আমাদের অবশ্যই দরকার। মানুষের নিয়মিত সমস্যাই হচ্ছে এলার্জি। শিশুদের এলার্জি সমস্যা বেশি থাকে। তবে ভয়ের কোন কারণ নেই, শিশুদের এলার্জি কমতে থাকে বয়স বাড়ার সাথে সাথে। সে বিষয়ে আমাদের সাবধান হতে হবে।
আবার অনেক শিশুর এলার্জি না থাকলেও পরবর্তীতে নতুন করে এলার্জি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই আপনাকে অবশ্যই এলার্জির নিরাময়ে কিছু বিধি নিষেধ মেনে চলতে হবে। তাহলে আমরা এলার্জির সমস্যা থেকে রক্ষা পাবো।
পেজ সূচিপত্রঃ এলার্জি দূর করার উপায়
- এলার্জি দূর করার উপায় ও লক্ষণসমূহ জানা দরকার
- বাদাম জাতীয় খাবার
- এলার্জির লক্ষণ সমূহ নিম্নরুপ
- ডাক্তারের কাছে যেতে হবে যখন
- ঘরোয়া ভাবে এলার্জি প্রতিকার
- ঔষুধের মাধ্যমে এলার্জি দূর করার উপায়
- এলার্জির জন্য ইমিউনোথেরাপি
- এলার্জি প্রতিরোধ করবেন যেভাবে
- পরীক্ষা করে রোগ নির্ণয় করা হয় যেভাবে
- খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে আনতে হবে
- ত্বকের এলার্জি পরীক্ষা
- লেখকের মন্তব্যঃ এলার্জি দূর করার উপায়
এলার্জি দূর করার উপায় ও লক্ষণসমূহ জানা দরকার
দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, রোগ জীবাণু থেকে আমাদেরকে সুরক্ষা দেয়। দেহের রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা কখনো কখনো কিছু জিনিসকে ক্ষতিকর ভেবে বসে, যা আসলে আমাদের কোন ক্ষতি করে না। এসব জিনিসের বিরুদ্ধে আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়।যার কারণে এলার্জির লক্ষণ দেখা দেয়। যেমন- চর্ম লাল বর্ণ ধারণ করে। চুলকানি বলে আমরা জানি।
সাধারণতঃ যেসব জিনিসের সংস্পর্শে আমাদের শরীরে এলার্জির লক্ষণ দেখা দেয়। যথা-
- নির্দিষ্ট কোন খাবার
- ধুলাবালির সংস্পর্শে আসলে
- গরম কিংবা ঠান্ডা আবহাওয়ার মধ্যে
- শরীরে ঘাম ঝরলে
- গৃহপালিত পশু পাখির সংস্পর্শে আসলে
- পরাগ রেনু ও ফুলের রেনুর জীবাণু থেকে
- সূর্য রশ্মির সংস্পর্শে আসলে
- ডাস্ট মাইট জীবাণু থেকে
- ছত্রাকের মাধ্যমে এলার্জি হয়
- বিভিন্ন ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রি
- কীটনাশকের সংস্পর্শে আসলে
- ডিটারজেন্ট ও বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থের মাধ্যমে
- রাবারের তৈরি গ্লাভস ও কনডমের মাধ্যমে
- মানসিক চাপের কারণে
- চিংড়ি মাছ
- বেগুনের তরকারি
- ইলিশ মাছ
- পুঁটি মাছ
- গরুর মাংস
বাদাম জাতীয় খাবার
এছাড়া শিশুদের জন্য ডিম ও দুধেও এলার্জি হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে। সব মানুষের
ক্ষেত্রে এলার্জি জাতীয় খাবারের উপর এলার্জি হয় না। কিছু কিছু মানুষের কিছু
কিছু খাবারে এলার্জি থাকতে পারে। যে মানুষ তার এলার্জি যে খাবার খেলে হয়, তা
খেলেই এলার্জির লক্ষণ দেখা দেয়। সে বিষয়ে আমাদের লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন।
এলার্জির লক্ষণ গুলো খুঁজে বের করতে পারলে অ্যালার্জি নিয়ন্ত্রণ রাখা অনেকটাই
সম্ভব।
এলার্জির লক্ষণ সমূহ নিম্নরুপ
- শরীর এলার্জি জাতীয় উপাদানের সংস্পর্শে আসলে খুব কম সময়ের মধ্যে এর প্রতিক্রিয়া দেখা যায়। এলার্জির লক্ষণগুলো নিচে দেওয়া হলো-
- চামড়ার উপরিভাগে চুলকানি এবং ফুসকুড়ি হওয়া
- শরীরের কোন কোন অংশে চাকা চাকা হয়ে যায়, চামড়া ফুলে যায় এবং ফোসকা পড়ে যায়
- জিহবা, ঠোঁট, চক্ষু এবং মুখ ফুলে যায়
- চোখের মাঝে চুলকানি, চোখ থেকে পানি পড়ে যাওয়া, লাল হয়ে যাওয়া এবং ফুলে যাওয়া
- শুকনো কাশি, ঘন ঘন হাঁচি, নাকের ভিতর চুলকানি, গলার ভিতর চুলকানি এবং নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া
- বুকে শ্বাসকষ্ট, বুকের ভিতর চাপ চাপ লাগা এবং শ্বাস নেবার সময় শোঁ শোঁ শব্দ হয়
- বমি বমি ভাব হয়, পেট ব্যাথা হয়, পেট কামড়ে ধরে ও ডায়রিয়া হয়
ডাক্তারের কাছে যেতে হবে যখন
- মারাত্মক এলার্জির ক্ষেত্রে ডাক্তারের কাছে অবশ্যই যেতে হবে-
- ঔষুধ খাওয়ার পরেও লক্ষণগুলোর দূরীভূত না হলে
- ডাক্তারের ঔষুধ খাওয়ার পর নতুন লক্ষণ দেখা দিলে
- বুকে শ্বাস কষ্ট এবংশ্বাস নেবার সময় শোঁ শোঁ শব্দ হয়
- বুক-গলা আটকে আসে বার বার
- জিহবা, ঠোঁট, চক্ষু এবং মুখ ফুলে যায়
- চামড়ার ত্বক ও মুখের ঠোঁট নীল হয়ে যাওয়া
- সময় সময় জ্ঞান হারায় কিংবা পুরোপুরি অজ্ঞান হয়ে যায়
- বিভ্রান্তিমূলক আচরণ ও দুশ্চিন্তা গ্রস্ত হয়ে যায়
- মাথা ঘুরিয়ে যায় এবং ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে
- বুকের ভিতর ধরফর করে এবং শরীর ঘেমে ভিজে যায়
- চামড়ায় চুলকানি হয়, লাল লাল ফুসকুড়ি হয় অথবা চামড়া ফুলে যায়
- শরীরের কিছু জায়গায় চামড়া উঠে যায় কিংবা ফোসকা পড়ে যায়
আরোও পড়ুনঃ লাউয়ের উপকারিতা
এসব লক্ষণ সমূহ কিংবা তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিলে খুব অল্প সময়ে
অ্যানাফিল্যাক্সিস নামক জরুরি অবস্থা তৈরি হতে পারে। এমন অবস্থা রোগীর মৃত্যু
ঝুঁকি থাকতে পারে। তাই এমন রোগীকে যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে এবং
সময়মতো ইনজেকশন দিলেই রোগীর জীবন বাঁচানো সম্ভব।
ঘরোয়া ভাবে এলার্জি প্রতিকার
যেসব খাবার ও ঔষুধে এলার্জি হয় সেগুলো থেকে দূরে থাকবেন। শ্বাসনালের অন্য কোন রোগ কিংবা হাঁপানি রোগ থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চলবেন। মানসিক চাপ মোকাবেলায় শারীরিকভাবে ব্যায়াম করতে হবে, যোগব্যায়াম করতে হবে ও শ্বাসের ব্যায়াম করতে হবে।
ঔষুধের মাধ্যমে এলার্জি দূর করার উপায়
এলার্জি জাতীয় রোগের জন্য এন্টিহিস্টামিন জাতীয় ঔষুধ ব্যবহার করা হয়। এলার্জির লক্ষণ দেখা দিলেই এই ঔষুধ ব্যবহার করবেন কিংবা লক্ষণ দেখা দেওয়ার আগেও এই ঔষুধ ব্যবহার করা যায়। যার ধুলা- বালিতে এলার্জি আছে, সেক্ষেত্রে তার ধুলাবালি পরিষ্কার করতে হয় এবং এলার্জি লক্ষণ দেখা দেওয়ার আগেই ঔষুধ সেবন করা যায়। এসব ঔষুধ বিভিন্ন রকম ভাবে পাওয়া যায়। ট্যাবলেট সিরাপ ও ড্রপের মাধ্যমে এই ঔষুধ ব্যবহার করা যায়। এলার্জি কিছু ঔষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। যেমন-বেশি বেশি ঘুম লাগা ও মাথা ঝিমঝিম করার মত। তাই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে ঔষুধ সেবন করাই শ্রেয়।
যার নাক বন্ধ হওয়ার সমস্যা আছে সে যেন ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী নাক বন্ধের ড্রপ ও স্প্রে ব্যবহার করে। এই ড্রপ ও স্প্রে গুলো এক সপ্তাহের বেশি ব্যবহার করা যাবে না। দীর্ঘ সময় ব্যবহারের কারণে নষ্ট হয়ে গেলে এলার্জি লক্ষণ আবার ফিরে আসে, এবং মুখের ত্বকের এলার্জিতে বিভিন্ন ময়েশ্চারাইজিং ক্রিম ও মলম ব্যবহারও করা যায়। চুলকানিতে যার সমস্যা সে যেন ক্যালামাইন লোশন ব্যবহার করে ও ১% মেন্থল ক্রিম ব্যবহার করে, এছাড়াও হালকা কাপড়ে বরফ পেঁচিয়ে চুলকানির স্থানে ঠাণ্ডা লাগালে অনেকাংশেই আরাম পাওয়া যায়। তাছাড়া মারাত্মক এলার্জিতে স্টেরয়েড জাতীয় ঔষুধ কাজ ভালো দেয়।
স্টেরয়েড জাতীয় ঔষুধ ভালো কাজ করলেও এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে। তাই ইন্টারনেট দেখে কিংবা ফার্মেসি থেকে নিজে নিজে ঔষুধ না কিনে খাওয়াই উত্তম। কেবল রেজিস্টার্ড ডাক্তারের পরামর্শক্রমেই নিয়ম মেনে ঔষুধ সেবন করা উচিত।
এলার্জির জন্য ইমিউনোথেরাপি
মারাত্মক এলার্জির জন্য ইমিউনোথেরাপি চিকিৎসার জন্য কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। দীর্ঘদিন চিকিৎসা দিলে রোগীকে নির্দিষ্ট এ্যালার্জেনের প্রতি অভ্যস্ত করে তোলা হয়। ফলে পরবর্তীতে আক্রান্ত রোগীর শরীরে এ্যালার্জেনের প্রতি পূর্বের মতো প্রতিক্রিয়া হয় না। লক্ষণগুলো নিয়ন্ত্রণে রাখতে অনেকটাই সহজ হয়।
এলার্জি প্রতিরোধ করবেন যেভাবে
এলার্জি দূর করার উপায় হল যে সব বস্তুতে এলার্জি রয়েছে সেগুলো থেকে দূরে থাকা আমাদের উচিত। এলার্জির দূর করার উপায় গুলো নিচের দেয়া হলো-
- যে খাবারে এলার্জি আছে সে খাবার গুলো এড়িয়ে চলুন
- বাড়ির বাইরে গৃহপালিত পশু পাখির বাসস্থান তৈরি করে দিন। গৃহপালিত পশু পাখিদের কি সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
- ডাস্ট মাইক নামক ক্ষুদ্র পোকা থেকে এলার্জি প্রতিরোধ করতে বাড়ির যেসব জায়গাগুলোতে বেশি সময় চলাফেরা করেন, সে জায়গাগুলোকে ধূলামুক্ত ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। যেমন-কাঁথা, বালিশ, লেপের কভার, জানালার পর্দা এবং বিছানার চাদর এগুলো প্রতি সপ্তাহে গরম পানি দিয়ে ধৌত করিবেন। যেসব জিনিস প্রতিনিয়ত ধোঁয়া যায় না সেগুলো কম ব্যবহার করাই ভালো। যেমন- মেঝের কার্পেট। মুখে মাস্ক পড়ে বিছানা গোছানো ও ঝাড়া-মোছা করতে হবে। ঘরের যে জিনিসগুলো ভেজা কাপড় দিয়ে মোছলে পরিষ্কার হয় সেগুলো ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে ফেলতে হবে। এতে ধুলো বালি লাগবে না।
- ছত্রাক থেকে পরিষ্কার থাকতে হলে বাড়ির পরিবেশ শুষ্ক রাখতে হবে। পাশাপাশি বাতাস যাতে চলাচল করে সেভাবে ব্যবস্থা করতে হবে। ঘরের ভেতর কাপড় শুকাবেন না। ঘরের ভিতরে টবে কোন গাছ থাকলে সেটি সরিয়ে ফেলুন।
- অতিরিক্ত গরমে ঘামলে সেই ঘাম থেকে এলার্জি হতে পারে। অতিরিক্ত পরিশ্রমের কারণে ঘেমে গেলে বাতাসে অবস্থান করিবেন এবং ঢিলেঢালা কাপড় পরিধান করবেন।
- অতিরিক্ত ঠান্ডার কারণেও এলার্জি হতে পারে। এমনটি হলে বৃষ্টিতে ভেজা যাবে না ও পুকুরে গোসল করা যাবে না। কুসুম কুসুম গরম পানি দিয়ে গোসল করতে হবে।
- কোন কোন ধাতুতে অ্যালার্জি থাকতে পারে, সেইসব ধাতু দিয়ে আংটি, ঘড়ি ও গয়না বানালে এলার্জি হওয়ার সম্ভাবনা থাকতে পারে। যে ধাতুতে আপনার এলার্জি আছে দৈনন্দিন জীবনে সেই ধাতু পরিহার করে চলাই ভালো।
- যে ফুলের পরাগ রেণুতে আপনার এলার্জি আছে, ঋতু পরিবর্তনের সময় ঘরের ভিতর থাকাটাই উত্তম। যদিও বা আপনি বাহিরে চলে যান তবে মাস্ক পড়ে যাবেন এবং পরে ঘুরে এসে ঘরের ভিতর জামা কাপড় ধুয়ে ফেলুন এবং নিজে গোসল করুন, তারপর ভেজা কাপড় গুলো ঘরের ভিতর শুকোতে দিন। তবে ছত্রাক যেন না জন্মায় সে ব্যাপারে সজাগ থাকবেন। তাছাড়া যে স্থানে ঘাসের পরিমাণ বেশি সে স্থান এড়িয়ে চলবে।
- বিভিন্ন কসমেটিক প্রসাধনীতে এলার্জি থাকতে পারে, যেমন সাবান, ফেসওয়াশ, শ্যাম্পু, সুগন্ধি, মেকআপ, স্নো এবং পাউডার। এর মধ্যে যেসব পণ্যে এলার্জি রয়েছে সেগুলো থেকে আপনি বিরত থাকুন।
পরীক্ষা করে রোগ নির্ণয় করা হয় যেভাবে
এলার্জির কারণ খুঁজতে আক্রান্ত রোগীকে ডাক্তার বিভিন্ন প্রশ্ন ও পরীক্ষা দিয়ে
থাকেন। তাছাড়া অন্য রোগের কারণে এলার্জির লক্ষণ দেখা দিল কিনা সেটিও পরীক্ষা
করে দেখবেন। এলার্জির সনাক্ত করতে কিছু ধাপসমূহ নীচে পর্যালোচনা করা হলো-
খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে আনতে হবে
এলার্জিযুক্ত খাবারগুলো বাদ দিলেই এলার্জি নিয়ন্ত্রণে আসে। পরবর্তীতে ঐ খাবারগুলো খেলে এলার্জি হয় কিনা সে ব্যাপারে পরীক্ষা করতে হবে। আপনার এলার্জি হয় কোন খাবার খেলে সে খাবারের তালিকা ডায়েরিতে লিখে রাখতে হবে। এতে করে আপনার কোন খাবারে এলার্জি সেটা নির্ণয় করতে সুবিধা হয়।
ত্বকের এলার্জি পরীক্ষা
যেসব পদার্থের সংস্পর্শে এলার্জি হয়, সেসব এলার্জিকে অ্যালার্জেন বলে। ত্বকের এলার্জি পরীক্ষাতে অ্যালার্জেন যুক্ত তরল সামান্য পরিমাণ হাতের উপর দেওয়া হয়। তারপর সেই জায়গায় সামান্য একটু ছিদ্র করা হয়। আপনার যদি এলার্জি থাকে তাহলে ১৬ থেকে ২০ মিনিটের মধ্যে ওই স্থানটিতে চুলকানি শুরু হয় এবং চামড়া লাল হয়ে যায়। এরকম হলে বুঝতে হবে আপনার এলার্জি আছে। সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষুধ সেবন করতে হবে।
আরোও পড়ুনঃ ২০২৬ সালের আরবি মাসের ক্যালেন্ডার
উল্লেখ্য, আপনার এলার্জি সমস্যা আছে আপনি পরীক্ষার আগে অ্যান্টিহিস্টামিন জাতীয় ঔষুধ সেবন করলে সঠিক ফলাফল আসে না। একেক এলার্জি একেক রকমের তাই এক ঔষুধ দ্বারা চিকিৎসা করা যায় না।
লেখকের মন্তব্যঃ এলার্জি দূর করার উপায়
এলার্জি যাতে না হয় সেজন্য আমাদের খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রায় কিছুই বিধি-নিষেধ মেনে চলতে হবে। তাহলে অনেকাংশই এলার্জি নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিহিস্টামিন জাতীয় ঔষুধ সেবন করা যেতে পারে।
তাওহীদ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url