কর্ম জীবনে সফল হওয়ার উপায়
কর্ম জীবনে সফল হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিভিন্ন কৌশল রয়েছে। আপনার পক্ষে যে কৌশলটি কাজ করে তা নির্ভরযোগ্য সাফল্যের জন্য আপনার দৃষ্টিভঙ্গির উপর নির্ভরযোগ্য। আপনি যদি মনে করেন, একটা বস্তুর ওপর গবেষণা করবেন তাহলে আপনাকে সফলতা একদিন দেখা দিবেই।
আপনি জানতে চেয়েছেন এই পোস্টটিতে কর্মজীবনে কিভাবে সফলতা অর্জন করা যায় সে সম্পর্কে, আর আমিও আপনাকে জানাতে চাই যে, মানুষ কর্ম করে কিভাবে জীবনে সফলতা অর্জন করে সে সম্পর্কে। এই পোস্টটিতে ভালোভাবে পড়ুন এবং বুঝুন।
পেজ সূচিপত্রঃ কর্ম জীবনে সফল হওয়ার উপায়
- কর্ম জীবনে সফল হওয়ার উপায়
- জীবনে কর্মের প্রতি মনোযোগ তৈরি করা
- স্থির মানসিকতা
- বুদ্ধির মানসিকতা
- আপনার সংবেদনশীল বুদ্ধি উন্নত করা
- মানসিক দৃষ্টি বিকাশ করুন
- আপনার ইচ্ছা শক্তিকে জোরদার করতে হবে
- উদ্যোগ নিতে হবে
- যোগাযোগ দক্ষতা থাকতে হবে
- বিশ্বাস অর্জন করতে হবে
- সমাধান তৈরি করতে হবে
- সহানুভূতিশীল হউন
- শেষ কথাঃ কর্ম জীবনে সফল হওয়ার উপায়
কর্ম জীবনে সফল হওয়ার উপায়
কর্ম জীবনে সফল হওয়ার উপায় কিভাবে সফল হতে পারে এর জন্য বিভিন্ন কৌশল রয়েছে তবে আপনার পক্ষে যে, কৌশলটি ভালো এবং নির্ভরযোগ্যতা সেই কৌশলটি আপনি অবলম্বন করতে পারেন। আমরা প্রায়শই কর্মক্ষেত্রকে উচ্চ বেতনের উপার্জন হিসেবে চিন্তাভাবনা করি। কর্মজীবনের সাফল্য অল্পও হতে পারে। এটি আমাদের জীবনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ। সাফল্যকে আমরা ভাবি এটি আমাদের জীবনের সংশোধন, সুখি, নিরাপদ হিসেবে মনে করি। আপনার লক্ষ্য নির্দিষ্ট যেকোনো একটি বস্তুর দিকেই হোক না কেন, দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছানোই হল সাফল্য।
আরোও পড়ুনঃ বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা
সফল হওয়ার কোন সঠিক উপায় আজও বিশেষজ্ঞরা খুঁজে পায়নি। আপনি নির্দিষ্ট বস্তুর
উপর গবেষণা করে যে ফল পাবেন তা অন্য ব্যক্তির গবেষণায় সে ফল নাও আসতে পারে। মনে
করেন আপনি একটি বস্তা মাথায় নিয়ে যাচ্ছেন তা অন্য ব্যক্তির মাথায় সেই বস্তাটা
নেই। আপনি একটি বিষয় নিয়ে চিন্তা করলেন তা অন্য ব্যক্তির মাথায় সে চিন্তা নাও
আসতে পারে। আপনি একটি বিষয়ে গবেষণা করলে যে ফল পাবেন সেফল নাও পেতে পারেন।
কয়েকটি মৌলিক পদক্ষেপ রয়েছে যা আপনার জীবনকে সফলতার দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যেতে
পারে। আপনি একটি কাজ শুরু করলে সেই কাজ সম্পন্ন করাটাই হলো কাজের সফলতা। তাই কিছু
ক্ষেত্রে জীবনে কর্ম করে সফল কিভাবে পাওয়া যায় সেই উপায় সম্পর্কে নিম্নে
বর্ণনা করা হলো।
জীবনে কর্মের প্রতি মনোযোগ তৈরি করা
জীবনের সফলতা অর্জনের অন্যতম উপায় হলো নিজের কর্মক্ষমতা মূল্যায়ন করা। কর্মজীবনে অফিসে বছর শেষে মূল্যায়নের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেকে নিজেই মূল্যায়ন করতে শিখুন। এটি করার শ্রেষ্ঠ উপায় হলো পরিমাপ যোগ্য লক্ষ্য গুলো চিহ্নিত করতে হবে এবং সেগুলো অর্জনের একটি সময়রেখা নির্ধারণ করতে হবে। যদি চাকরিতে নতুন হন তাহলে স্বল্পমেয়াদি লক্ষ্য নির্ধারণ করতে হবে এই লক্ষ্য অর্জনের বিস্তারিত পরিকল্পনা তৈরি করতে হবে।
কাজগুলো সাপ্তাহিক কিংবা দৈনিক হিসেবে ভাগ করে নিতে হবে। তারপর সপ্তাহ শেষে একটি ছোট লিস্ট পূরণ করতে হবে, তাহলে বুঝতে পারবেন আপনি লক্ষ্যের দিকে যাচ্ছেন কিনা বা আপনার কৌশল পরিবর্তন করতে হবে কিনা। সে ব্যাপারে আপনার জ্ঞান কাজে লাগাতে পারেন। আপনি কাজকে যত ছোট ছোট ভাগে ভাগ করে কাজ করতে পারবেন। ততই আপনার কাজের প্রতি মনোযোগ ও আগ্রহ তৈরি হবে।
মনোবিজ্ঞানীরা গবেষণা করে পরামর্শ দেয় যে, সফলতার দুটি মূল ধারণা রয়েছে যা লোকেদের নিজ এবং তাদের দক্ষতা সম্পর্কে চিন্তাভাবনার উপর প্রভাবিত করে। এ দুটি মূল ধারণা হলো স্থির মানসিকতা এবং বুদ্ধির মানসিকতা।
স্থির মানসিকতা
স্থির মানসিকতার অধিকারী লোকেরা বিশ্বাস রাখে যে বুদ্ধিমত্তার মত জিনিসগুলো স্থির এবং অপরিবর্তনীয় থাকে। আজও স্থির মানসিকতার সম্পন্ন ব্যক্তিরা বিশ্বাস করে যে সাফল্য কোন পরিশ্রমের ফল নয়, সাফল্য হলো একটি প্রতিভা।কারণ তারা বিশ্বাস করে যে, মানুষ জন্মগতভাবে এই প্রতিভা অর্জন করেছে তাই এরা চিন্তা ভাবনা থেকে দূরে থাকে। আর যারা জন্মগতভাবে প্রতিভা পায় না তারা মনে করে যে এই শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের মধ্যে জন্মগত দক্ষতার অভাব রয়েছে।
বুদ্ধির মানসিকতা
বুদ্ধির মানসিকতা ব্যক্তিত্বরা মনে করে যে, পরিবর্তন একদিন হতেই পারে,
মানুষের মধ্যে বুদ্ধির বিকাশ ঘটতে পারে এবং প্রচেষ্টার মাধ্যমে শিক্ষা গ্রহণ করতে
পারে। যেসব লোকেরা মনে করে যে, বিকাশের পক্ষে সক্ষম তাদের সফলতা অর্জনের সম্ভাবনা
বেশি। যখন জিনিসগুলি বেশি কঠিন হয়ে যায় তখন তারা নিজেদের দক্ষতা বাড়ানো ও
সাফল্যের দিকে কাজ করে যাওয়ার জন্য উপায় গুলি অনুসন্ধান করে।
বুদ্ধির মানসিকতা সম্পন্ন লোকেরা বিশ্বাস করে যে তাদের জীবন একটি নির্দিষ্ট
নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রয়েছে। তাই তারা সময় নষ্ট না করে সময়কে কাজে লাগানোর
চেষ্টা করে, কারণ যে সময় চলে যায়, সে সময় আর ফিরে আসেনা। আপনি বুদ্ধির
মানসিকতা তৈরি করতে কি কি করতে পারেন তা নিচে বর্ণনা করা হলো-
- বিশ্বাস করতেই হবে যে আপনার প্রচেষ্টা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। তাদের দক্ষতা বা স্থিরকে আটকে রাখার পরিবর্তে কঠোর পরিশ্রম ও প্রচেষ্টার মাধ্যমে অর্থবহ জ্ঞানের দিকে পরিচালিত করে।
- যখন কোন নতুন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়, তখন তারা নতুন কিছু শিখে ফেলেন জ্ঞান ও দক্ষতার মাধ্যমে। এভাবেই তারা বিকাশের উপায়গুলি অনুসন্ধান করে সফলতা অর্জন করে।
- বুদ্ধির মানসিকতা সম্পন্ন লোকেরা বিশ্বাস করেন না যে, ব্যর্থতা তাদের প্রতিচ্ছবি। তারা মনে করেন যে, ব্যর্থতা আমাদের সফলতা হওয়ার মূল্যবান উপহার। তারা নিজেরা যেন ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা পেয়ে শিখতে পারে ও উন্নত করতে পারে।
আপনার সংবেদনশীল বুদ্ধি উন্নত করা
জীবনে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাফল্যের জন্য অবদান রাখতে সামগ্রিক বুদ্ধি ভূমিকা
রেখেছে। কিছু বিশেষজ্ঞ মনে করেন যে, বুদ্ধিমান লোকেরা কেবল নিজের আবেগকে নয়,
অন্যের আবেগকেও বুঝতে সক্ষম। আপনার সংবেদনশীল বুদ্ধি কিভাবে উন্নত
করবেন সে ব্যাপারে নিম্নে দেওয়া হলো-
- আপনার নিজস্ব আবেগে মনোযোগ দিতে হবে। আপনি কি অনুভব করছেন এবং কি কারনে অনুভূতিগুলো জাগছে তা চিহ্নিত করে, তার দিকে মনোনিবেশ করবেন।
- আপনার আবেগকে পরিচালিত করুন। পিছনে ফিরে এবং নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে জিনিসগুলি দেখার চেষ্টা করুন। আপনার অনুভূতিগুলোকে দমন করা থেকে বিরতি থাকতে হবে। আপনি যা অনুভব করছেন তার উত্তর খুঁজে পাওয়ার জন্য স্বাস্থ্যকর এবং উপযুক্ত উপায় গুলি অনুসন্ধান করুন।
- অন্যের কথাও শুনতে হবে। তারা যা বলছে তা শুনলেই হবে না এবং অলিখিত সংকেত বলে মনে করতে হবে। তাদের মনের ভাষার প্রতি মনোযোগ দিতে হবে।
মানসিক দৃষ্টি বিকাশ করুন
মানসিক দৃষ্টি হল যতই বাধা আসুক তার মধ্যে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া। মানসিক দৃষ্টি
শক্তি অধিকারী লোকেরা সুযোগকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখেন। তারা এ অনুভব করতে
পারে যে তাদের নিজস্ব নিয়তির উপর নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। সাফল্যের জন্য দক্ষতা
বিষয়ে তারা নিজেদের প্রতি আত্মবিশ্বাসী এবং তারা যা শুরু করে তা শেষ করতে
অঙ্গীকারবদ্ধ। আপনার মানসিক দৃষ্টি উন্নতি করতে এবং জীবনের সফলতা হওয়ার জন্য
আপনি কি করতে পারেন তা নিম্নে আলোচনা করা হলো-
অনবরত চেষ্টা করতে থাকুন, যখন যে জিনিসগুলি অসম্ভব মনে হয় সেই জিনিসগুলি আপনাকে
পিছন থেকে ট্রেনে ধরে রেখেছে। দক্ষতার বিকাশের মাধ্যমে সেই অসম্ভব বলয় থেকে
বেরিয়ে আসতে হবে এবং যাতে সামরিক অগ্রযাত্রা চালিয়ে যেতে পারেন সেগুলির দিকে
মনোনিবেশ করতে হবে। সফল ব্যক্তিদের প্রধান অভ্যাসগুলো সর্বদা অবিরাম বা
ব্যর্থতাগুলির মাঝে শেখার সুযোগ হিসেবে দেখা।
আরোও পড়ুনঃ কচু শাকের উপকারিতা
লক্ষ্য স্থির করতে হবে মানসিক ভাবে। বুদ্ধিমান লোকেরা ভাবেন যে অর্জন করার জন্য
তাদের অর্জন যোগ্যতা লক্ষ্য রেখে শুরু করতে হবে। এই লক্ষ্য গুলির কাছে পৌঁছানো
অতটা সহজ নয়। তবে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের জন্য আপনি পিছু রেখে আরো এগিয়ে যেতে
পারবেন সামনের দিকে এবং বাধা বিপত্তি অতিক্রম করতে সক্ষম হবেন।
মানুষের সমর্থন সন্ধান করুন। একা কাজ করা কঠিন তাই একটি শক্তিশালী সমর্থন
ব্যবস্থা থাকলে জিনিসগুলি কে আরো সহজ করে তুলতে পারা যায়। বন্ধু-বান্ধব,
সহকর্মী, পরামর্শদাতা এবং পরিবারের সদস্যরা, যখন আপনার পরিস্থিতি শক্ত হয়, তখন
আপনাকে উৎসাহিত করে এবং এমন পরামর্শ ও সহায়তা দেয় যা সাফল্যের জন্য আপনার
সম্ভাবনা গুলোকে উন্নত করতে সহযোগিতা করে।
আপনার ইচ্ছা শক্তিকে জোরদার করতে হবে
দীর্ঘকাল ধরে চলমান গবেষণায় মনোবিজ্ঞানীরা এমন একাধিক শিশুকে অনুসরণ করেছিলেন,
তাদের শিক্ষকদের দ্বারা অত্যন্ত বুদ্ধিমান হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছিল। এই
বিষয়গুলি কিভাবে শিশুদের শৈশবকাল এবং যৌবনের দিকে তুলনা করা হয়েছিল। শেষ
পর্যন্ত জীবনে যারা সফল ছিলেন তারা অধ্যবসায় এবং ইচ্ছা শক্তি সহ কিছু মূল
বৈশিষ্ট্য ভাগ করে ফেলেছেন। যা কর্মজীবনে সফলতা হওয়ার পথে এগিয়ে গেছে।
উদ্যোগ নিতে হবে
বর্তমানে সফলতার অন্যতম সিঁড়ি হলো উদ্যোগ নেওয়া। বর্তমান সময়ে প্রতিযোগিতামূলক কর্মজীবনে নিয়োগকর্তারা এমন এক ব্যক্তিকে খোঁজেন যারা নতুন পরিকল্পনা ও উদ্বেগ নিতে পারে। যাদের তারা নতুন প্রকল্প শুরু করতে পারেন এবং ব্যবসায়ের জন্য নতুন নতুন সুযোগ তৈরি করতে পারেন। তাদের যাতে উপস্থিত বুদ্ধি থাকে এবং সাথে সাথে উপস্থিত সমস্যাগুলো সমাধান করতে পারে, এমন লোকদের নিয়োগকর্তারা নিয়োগ দিয়ে থাকে যাতে কোন ঝুঁকি না থাকে।
যোগাযোগ দক্ষতা থাকতে হবে
একটি প্রতিষ্ঠান ও একটি কর্মচারীর কাছে যোগাযোগ দক্ষতা হলো সাফল্যের সিঁড়ি।
কর্মক্ষেত্রে সফলতা পেতে হলে সেই দক্ষতা অর্জন করা খুবই জরুরী। যেকোনো বিষয়ে
বসের সঙ্গে কথা বলতে হবে, সহকর্মীদের সঙ্গে কথা বলতে হবে, ভালো ব্যবহার করে তাদের
সহযোগিতা করুন। আর কখন কখন কোন কাজটি করবেন সেই কাজ সম্পর্কে বসকে জানিয়ে রাখতে
হবে, যোগাযোগ দক্ষতা অর্জনের ব্যাপারে আপনাকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে।
বিশ্বাস অর্জন করতে হবে
কর্ম জীবনে সফল হওয়ার উপায় হলো বিশ্বাস অর্জন করা। আপনি যত দ্রুত প্রতিষ্ঠানের
কাছে বিশ্বস্ত হয়ে উঠবেন, ততই আপনার জন্য ভালো হবে। অফিস যদি আপনাকে
বিশ্বাসযোগ্য কর্মচারী হিসেবে মনে করেন তাহলে আপনার কাছে কাজ হস্তান্তর করবেন এবং
আপনার উপর আস্থা রাখবেন। বিশ্বাস অর্জন করার মধ্য দিয়ে আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে
যে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে লক্ষ্য পূরণ করেছেন এবং আপনি প্রতিশ্রুতি পালন
করেছেন।
সমাধান তৈরি করতে হবে
অনেকেই তাদের সমস্যার কথা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে বলে এটিকে ঊর্ধ্বতনের সমস্যা পরিণত করে ফেলেন। তাই সমস্যা সৃষ্টিকারী না হয়ে সমস্যার সমাধানকারী হতে হবে। অফিসের দক্ষ কর্মীরা কখনো সমস্যা তৈরি করে না বরং সমস্যা সমাধান করেন। আপনার কাজ বা বিভাগের সাথে সম্পর্কিত কোনো সমস্যা চূড়ান্ত সমাধান আপনার হাতে যদি না থাকে তাহলে ঊর্ধ্বতন কে সমাধানের প্রস্তাব দিতে হবে এবং যতটা সম্ভব আন্তরিকভাবে তাকে সাহায্য করার চেষ্টা করতে হবে।
আরোও পড়ুনঃ এলার্জি দূর করার উপায়
সহানুভূতিশীল হউন
একজন ভালো কর্মী হতে হলে অন্যের প্রতি সহানুভূতিশীল থাকা অবশ্যক। আপনাকে বুঝে নিতে হবে বস এবং সহ-কর্মীরা প্রাণপণ দিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে আপনি কারোর বিরুদ্ধে অভিযোগ না করে আপনি কতটা কাজ করছেন তা বারবার বলা যাবে না বরং অন্যের সমস্যা বোঝার চেষ্টা করতে হবে। সবার প্রতি সহানুভূতিশীল দেখাতে হবে। এরকম বৈশিষ্ট্যপূর্ণ আচরণের জন্য আপনার ক্যারিয়ারে সফলতা আনতে সাহায্য করবে।
শেষ কথাঃ কর্ম জীবনে সফল হওয়ার উপায়
কর্ম জীবনে সফল হওয়ার উপায় বের করা অত বড় সহজ কাজ নয়। তাই উপরোক্ত বিষয়ে আমরা যা জানতে পারলাম, তা যদি ঠিকমত পালন করতে পারি, তাহলে কর্মজীবনের সফল হওয়া আমাদের পক্ষে খুবই সহজ। তাই এই পোস্টটি পড়ে আপনারা যাতে উপকৃত হন সে আশায় রাখি।
তাওহীদ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url