উৎপাদনমুখী ব্যবসা ৫০০০ টাকায় - অল্প মূলধনে উৎপাদন মুখী ব্যবসা

উৎপাদনমুখী ব্যবসা ৫০০০ টাকায় আমরা অতি সহজে করতেই পারি। তাতে আমার লাগবে উদ্যম ও আত্মবিশ্বাস। আপনার হয়তো পুঁজি অল্প হতে পারে কিন্তু এটার লাভ বিশাল। আর ব্যবসা করা মানেই নিজে উদ্যোক্তা হওয়া। এটা একটি মুক্ত ব্যবসা।

উৎপাদনমুখী-ব্যবসা-৫০০০-টাকায়

আপনি জানতে চেয়েছেন যে, উৎপাদন মুখী ব্যবসা অল্প পুঁজিতে কিভাবে করব। আপনি এই পোস্টটি পুরোপুরি পড়লে জানতে পারবেন যে, কিভাবে অল্প পুঁজিতে উৎপাদনমুখী ব্যবসা করা যায়। আসুন আমরা এই পোস্টটি পড়ি, শুনি এবং বুঝে অল্প বুঝিতে ব্যবসা দাঁড় করি।

পেজ সূচিপত্রঃ উৎপাদনমুখী ব্যবসা ৫০০০ টাকায়

উৎপাদনমুখী ব্যবসা ৫০০০ টাকায়   

অল্প মূলধনে উৎপাদন মুখী ব্যবসা করা অসম্ভব বলা চলে। কেননা এই ব্যবসায় আপনাকে অনেক ইনভেস্ট করতে হবে, পণ্য উৎপাদন থেকে শুরু করে প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংযোজন এর যাবতীয় খরচ বহন করতে হবে। তবে আপনাদের সুবিধার্থে সবথেকে কম খরচে শুরু করতে পারবেন এমন কয়েকটি উৎপাদনমুখী ব্যবসা আইডিয়া সম্পর্কে আলোচনা করা হবে। বর্তমানে গুগলে উৎপাদনমুখী ব্যবসা ৫০০০ টাকায় লিখে অনেক বেশি সার্চ করা হয়, তাই আমাদের এই আর্টিকেলের টাইটেলে উৎপাদনমুখী ব্যবসা ৫০০০ টাকায় দেয়া আছে।

আরোও পড়ুনঃ ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে

প্রকৃতপক্ষে আপনি মাত্র ৫ হাজার টাকায় কোনভাবেই একটি উৎপাদানমুখী ব্যবসা সম্পূর্ণ পরিসরে দাঁড় করাতে পারবেন না। চলুন সবথেকে কম খরচে শুরু করতে পারবেন এমন কয়েকটি উৎপাদনমুখী ব্যবসা সম্পর্কে জেনে নেই।

উৎপাদনমুখী ব্যবসার আইডিয়া

উৎপাদনমুখী ব্যবসা আইডিয়াগুলো হলো- মৎস্য উৎপাদন ব্যবসা, দুধ উৎপাদন ব্যবসা, কাঁচামাল উৎপাদন ব্যবসা, মাটির হাড়ি পাতিল তৈরি ব্যবসা, আচার তৈরি ব্যবসা ইত্যাদি।এই ব্যবসা গুলো ছোট পরিসরে মাত্র পাঁচ হাজার টাকায় শুরু করতে পারবেন। এছাড়াও বেশি ইনভেস্ট করে সিরামিক পণ্য উৎপাদন ব্যবসা, চানাচুর তৈরি, কাগজের প্যাকেট তৈরি, বিছানার চাদর বা বালিশের কাভার তৈরি, এনার্জি বাল্ব উৎপাদন, খেলাধুলার সামগ্রী উৎপাদন।

আরোও পড়ুনঃ দিনে ৫০০ টাকা ইনকাম ‍apps 2025

গাড়ির যন্ত্রাংশ তৈরি, কার্পেট পাপোশ বা ক্লথ তৈরি, টিস্যু উৎপাদন ব্যবসা, শিশুদের খেলনা উৎপাদন, ঘি মাখন মিষ্টি ও পনির তৈরি, ষ্টেশনারী পণ্য উৎপাদন ব্যবসা, চামড়া জাত পণ্য উৎপাদন, পোশাক তৈরি, বেকারি পণ্য উৎপাদন এই ব্যবসা গুলো করতে পারেন।

মৎস্য উৎপাদন ব্যবসা

বর্তমানে লাভজনক উৎপাদনমুখী ব্যবসা গুলোর মধ্যে মাছ উৎপাদন ব্যবসা অন্যতম। গ্রামে বসবাস করা উদ্যোক্তাদের জন্য এই ব্যবসাটি অনেক সহজ, এছাড়াও গ্রামের পুকুরে সামান্য খরচে একটি মৎস্য উৎপাদন ব্যবসা গড়ে তুলতে পারবেন। এবং যারা শহরে বসবাস করেন আপনারা চাইলে বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মৎস্য উৎপাদন করতে পারেন। তবে বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মৎস্য উৎপাদনের জন্য বেশি টাকা ইনভেস্ট করতে হবে। বর্তমানে শহরে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বায়োফ্লক পদ্ধতিতে মৎস্য উৎপাদন করা হয়।

বর্তমানে মাছের চাহিদা দেশ ছাড়িয়ে বিদেশে পৌঁছে গিয়েছে। যারা গ্রামাঞ্চলে বসবাস করেন আপনারা পুকুরে কিংবা ডোবায় মাত্র ৫ হাজার টাকা খরচ করে এই উৎপাদনমুখী ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এই ব্যবসা করার জন্য মাছ কি খায়, মাছের রোগবালাই এবং মাছের পরিচর্যা সম্পর্কে জ্ঞানার্জন করতে হবে।

কাঁচামাল উৎপাদন ব্যবসা

এই আর্টিকেলের দ্বিতীয় নাম্বারে রাখা হয়েছে বর্তমান সময়ের লাভজনক একটি উপাদানমুখী ব্যবসা কাঁচামাল উৎপাদন। ৫,০০০ টাকায় প্রথমে ছোট পরিসরে কাঁচামাল উৎপাদন ব্যবসা শুরু করতে পারেন। সামান্য টাকা ইনভেস্ট করে নিজেদের পরিত্যক্ত জমিতে ছোট একটি কাঁচামাল উৎপাদনের জমি প্রস্তুত করতে পারেন। এই ব্যবসা করার জন্য প্রথমে সবজি নির্ধারণ করে, চাষ সম্পর্কে জানতে হবে। কাঁচামাল বলতে বুঝানো হয় খাবার তরকারি যেমন- 

  • আলু
  • সবজি
  • মুলা
  • গাজর
  • টমেটো
  • শসা
  • পিয়াজ
  • রসুন 

উপরোক্ত সবজি কিংবা খাবার তরকারি যদি আমরা চাষ করি, তাহলে অল্প পুঁজিতেই আমরা বেশি লাভবান হবো। আপনার যদি পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে আছে এরকম জমি থেকে থাকে তাহলে আপনি উপরোক্ত সবজি গুলো চাষ করে অল্প পুঁজিতে উৎপাদন মুখী ব্যবসা করতে পারেন।

দুধ উৎপাদন ব্যবসা

দুধের চাহিদা কম বেশি সারা বছর থাকে। উৎপাদনমুখী ব্যবসা গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি লাভজনক ব্যবসা আইডিয়া হল দুধ উৎপাদন। আমাদের দেশে দুধ উৎপাদনের জন্য গরু, ছাগল, ভেড়া ও মহিষ পালন করা হয়। তবে এই ব্যবসা করার জন্য যদি আপনার বাজেট ৫০০০ টাকা হয় তাহলে ছোট একটি বাচ্চা ছাগল ক্রয় করে, এটিকে লালন পালন করে বড় করে দুধ উৎপাদন করতে পারবেন। এছাড়াও বড় পরিসরে এই ব্যবসা শুরু করার জন্য মূলধন অনেক বেশি প্রয়োজন হবে।

মাটির হাড়ি পাতিল তৈরি ব্যবসা

আপনার যদি মাটির হাড়ি পাতিল তৈরিতে দক্ষতা থাকে, তাহলে মাত্র ৫ হাজার টাকায় একটি ছোট উৎপাদনমুখী ব্যবসা দাঁড় করাতে পারেন। এই ব্যবসা শুরু করার জন্য আপনার অনেক দক্ষতার প্রয়োজন। প্রথমে অল্প টাকা দিয়ে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। পরবর্তীতে ব্যবসা শিখে গেলে এবং লাভবান হলে বড় করতে পারবেন।

মাটির হাড়ি পাতিল তৈরি করে বাজারে বিক্রি করার পাশাপাশি মাটি দিয়ে বিভিন্ন ধরনের ঘর সাজানোর শোপিস ও বাচ্চাদের খেলনা তৈরি করতে পারেন। বর্তমান বাজারে মাটির জিনিসপত্রের চাহিদা অনেক বেশি। তাই এই পোস্টটিতে মাটির হাড়ি পাতিল তৈরি ব্যবসা উল্লেখ করা হয়েছে।

আচার তৈরির ব্যবসা

বর্তমান সময়ে উৎপাদনমুখী ব্যবসা ৫০০০ টাকায় আচার তৈরীর ব্যবসা অন্যতম। উৎপাদন মুখী ব্যবসা হিসেবেঅল্প পুঁজি খাটিয়ে ঘরোয়া ভাবে এই ব্যবসাটি দাঁড় করাতে পারেন। আচার তৈরি করতে বেশি সরঞ্জামাদি লাগে না, যে ফল দিয়ে আচার তৈরি করবেন শুধু সেই ফলের উপকরণ ও অন্যান্য ঝাল, লবণ, তেল ও মসলা ইত্যাদি ব্যবহার করলেই আপনার আচার কমপ্লিট ভাবে তৈরি হয়ে যাবে।আমাদের দেশে যেসব আচারের চাহিদা রয়েছে তা নিম্নে দেওয়া হল যেমন

  • আমের আচার
  • আমলকির আচার
  • বড়ই আচার
  • চালতার আচার
  • তেতুলের আচার
  • জলপাই আচার
  • রসুনের আচার
  • বোম্বাই আচার
  • খেজুরের আচার

এছাড়াও বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক ধরনের আচারের প্রচলন রয়েছে। আপনার যদি আচার তৈরিতে দক্ষতা থাকে তাহলে ঘরে বসে অল্প টাকা ইনভেস্ট করে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন। ইতিমধ্যে অনেকেই আচার তৈরি করে নিজেকে স্বাবলম্বী হিসেবে রিপ্রেজেন্ট করেছে।

মাটির টব তৈরি ও বিক্রি

মাটির টব তৈরি ও বিক্রি একটি লাভজনক ক্ষুদ্র ব্যবসা, বিশেষ করে গ্রামীণ অঞ্চলে যেখানে কাঁচামাল সহজলভ্য। অল্প খরচে তৈরি করা যায় এবং বর্তমানে শহরাঞ্চলে ছাদবাগান, বেলকনি বাগানের জন্য টবের চাহিদা অনেক বেশি। এক্ষেত্রে স্থানীয় কুমোরদের সহায়তা নিয়ে কাজ শুরু করা যেতে পারে। পাশাপাশি গার্ডেনিং এর অন্যান্য সামগ্রী যেমন: গাছের চারা, সার, পানি দেওয়ার বোতল ইত্যাদিও বিক্রি করে আয় বাড়ানো সম্ভব।

৫০০০ টাকার মতো বিনিয়োগে গ্রাম থেকেই এই ব্যবসা শুরু করা যায় এবং স্থানীয় হাটবাজার বা অনলাইনেও সরবরাহ করা সম্ভব। সময়ের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বাড়লে নিজেই টব ডিজাইন করে ব্র্যান্ড তৈরি করা যায়।

সাবান বা ডিটারজেন্ট হাতে তৈরি করে বিক্রি

সাবান ও ডিটারজেন্ট ঘরে তৈরি করা এখন অনেক সহজ ও কম খরচে সম্ভব। গ্লিসারিন, কাস্টিক সোডা, পারফিউম এবং অন্যান্য কিছু উপাদান মিশিয়ে ঘরোয়া পরিবেশেই সাবান তৈরি করা যায়। শহর ও গ্রাম দুই জায়গাতেই এ পণ্যের চাহিদা রয়েছে। শুধু তৈরি করলেই চলবে না, প্যাকেজিং ও পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা জরুরি। আপনি যদি কয় পরিষ্কার করে সাবান তৈরি করতে পারেন তাহলে ভ্রাম্যমান আদালত এর মুখোমুখি হতে হবে না।

প্রাথমিক পর্যায়ে ৫০০০ টাকায় সাবান বা তরল ডিটারজেন্ট তৈরি করে স্থানীয় দোকানে বা সামাজিক মাধ্যমে বিক্রি করা সম্ভব। এই ব্যবসায় নারী উদ্যোক্তারা বিশেষভাবে এগিয়ে যেতে পারেন। নিয়মিত ব্যবহারযোগ্য পণ্য হওয়ায় এর বাজার চাহিদা স্থায়ী এবং লাভজনক। ধীরে ধীরে অর্ডার বাড়লে উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব।

ব্যবহার্য কাগজ (চটিজাতীয় খাতা/লিফলেট) বানান

ব্যবহার করা পুরনো কাগজ দিয়ে খাতা, লিফলেট বা ছোট প্যাড তৈরি করে বিক্রি করা। পুরানা কাগজ দিয়ে সহজ এবং পরিবেশবান্ধব ব্যবসা করলে পরিবেশ সুস্থ থাকবে। পুরাতন কাগজ সংগ্রহ করে তা প্রক্রিয়াজাতকরণ করে নতুন কাগজ তৈরি করা যায়। যা স্থানীয় শিক্ষার্থীর কাছে কিংবা দোকানে বিক্রি করা সম্ভব।অল্প খরচে এবং সীমিত যন্ত্রপাতি দিয়েই এই ব্যবসা শুরু করা যায়।

৫০০০ টাকার মতো বিনিয়োগে মূল উপকরণ, আঠা, কাটার এবং প্যাকেজিং সামগ্রী কেনা সম্ভব। এছাড়া অনলাইনেও এসব পণ্যের চাহিদা আছে, বিশেষ করে পরিবেশবান্ধব উদ্যোগ হিসেবে। যারা সৃজনশীল এবং ঘরোয়া উদ্যোগ নিতে চান, তাদের জন্য এটি উপযুক্ত একটি ক্ষুদ্র ব্যবসা।

হাঁস-মুরগির ডিম বিক্রি ব্যবসা (ছোট পরিসরে শুরু)

ডিম বিক্রি একটি লাভজনক ক্ষুদ্র ব্যবসা, যা খুব অল্প পুঁজিতে শুরু করা যায়। মাত্র কয়েকটি হাঁস বা মুরগি কিনে ঘরে বা উঠানে পালন করে প্রতিদিন ডিম সংগ্রহ করা যায়। ডিমের চাহিদা সারাবছর থাকে, তাই বিক্রির সমস্যা নেই। প্রতিদিন ১৫-২০টি ডিম পাওয়া গেলে স্থানীয় বাজারে বা প্রতিবেশীদের কাছে বিক্রি করে আয় করা সম্ভব। শুরুতে ৫০০০ টাকায় ১০–১৫টি মুরগি পালন এবং তাদের খাবার কেনা সম্ভব। আপনি হাঁস মুরগি চাষ করবেন তা নয় আপনি পারলে মুরগির খামার মালিকের কাছ থেকে ডিম কিনে বাজারে বিক্রি করলেও আপনার ব্যবসা।

আরোও পড়ুনঃ বর্তমানে সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা

পরিচর্যার জন্য খুব বেশি সময় অপেক্ষা করতে হয় না। তাই হাঁস-মুরগি পালন করলে ধীরে ধীরে উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব। এটি গৃহবধূ বা বেকার যুবকদের জন্য একটি চমৎকার পার্ট-টাইম আয় করার উপায়। তবে নিজ হাতে তৈরি করে বাজারে বিক্রি করাকে বলে উৎপাদন মুখী ব্যবসা। তাই বেশি বেশি উৎপাদন করুন এবং দেশের উন্নয়নের উৎপাদন মুখীকে সর্বোচ্চ রাখুন।

লিচু বা আম বিক্রির মৌসুমি দোকান

মৌসুমে লিচু, আম বা অন্যান্য ফল কিনে বিক্রি করা একটি দ্রুত আয়ের ছোট ব্যবসা। এই ধরনের মৌসুমি ব্যবসা সাধারণত ২-৩ মাসের জন্য হয় এবং লাভের সম্ভাবনাও বেশি থাকে।গ্রামে সরাসরি বাগান থেকে কম দামে ফল কিনে তা শহরের বাজারে বা স্থানীয় হাটে বিক্রি করা যায়। শুরুতে ৫০০০ টাকা বিনিয়োগ করে একটি ছোট দোকান বা অস্থায়ী স্টল বসানো যায়। এর জন্য পাকা ফল চেনা, সংরক্ষণ এবং পরিবহন বিষয়ে কিছু অভিজ্ঞতা থাকা দরকার। বেশি লাভ করতে চাইলে সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে ফল সংগ্রহ করলে খরচ কমে যায়।

লেখক এর মন্তব্যঃ উৎপাদনমুখী ব্যবসা ৫০০০ টাকায়

উপরোক্ত যেসব বিষয়ে আমরা অল্প মূলধনে উৎপাদন মুখী ব্যবসার কথা বললাম, তা এখানেই সমাপ্তি নয়। অল্প পুঁজিতে আরো বহু ব্যবসা রয়েছে যা এখানে উল্লেখ করা সম্ভবপর হয়নি। আমার চোখের দেখা কয়েকটি অল্প পুঁজির ব্যবসা উল্লেখ করেছি, যা আপনার কাছে মনঃপুত নাও হতে পারে। তাই আপনি অল্প পুঁজিতে ব্যবসা যে হয় সে ব্যাপারে নিশ্চয়ই কিছু না কিছু আইডিয়া উপলব্ধি করতে পেরেছেন। এই উপলব্ধিটা আপনাকে জাগিয়ে তোলাই আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
1 জন কমেন্ট করেছেন ইতোমধ্যে
  • Tawhid IT
    Tawhid IT 2 July 2025 at 09:50

    true

মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

তাওহীদ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url